পিবিআই’র অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রীমা সুলতানা জানান, গত ১০ জুলাই দুপুরে কুমিল্লা জেলার ব্রাক্ষণপাড়া থানাধীন ৭নং সাহেবাবাদ ইউনিয়নের টাটেরা গ্রামে মস্তক বিহীন অজ্ঞাত লাশ পাওয়া যায়। এ ঘটনায় মামলা হলে তার তদন্ত পায় পিবিআই।
পিবিআই কুমিল্লা জেলা তদন্তকালে জানতে পারে লাশের পাশে একটি মোবাইল ফোন পড়ে ছিল। পারিপার্শ্বিক সব কিছু বিবেচনায় এনে সন্দেহভাজন জামাল নামের একজনকে গত সোমবার সকালে কুমিল্লা জেলার কান্দিরপাড় এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
জিজ্ঞাসাবাদে জামাল হোসেন হত্যাকাণ্ডে সরাসরি সংশ্লিষ্টতার কথা স্বীকার করেছে। এছাড়া ঘটনায় জড়িতদের নাম প্রকাশ করেছে। সে নিজেও নিহতকে চিনে না। তারা কয়েকজন মিলে গলা কেঁটে হত্যা করে দেহ থেকে মাথা বিচ্ছিন্ন করে দেহটি ব্রাক্ষণপাড়া থানাধীন জনৈক গিয়াস উদ্দিন এর পুকুরের পশ্চিম পাড়ে বাঁশঝাড়ের নিচে ফেলে রাখে। পুলিশ ধারণা করছে ঘটনার সাথে জড়িত সকলেই মাদকাসক্ত।
Leave a Reply