না ফেরার দেশে চলে গেছেন দেওয়ানবাগী পীর

Padma Sangbad

অনলাইন ডেস্ক।
দেওয়ানবাগ দরবার শরিফের পীর দেওয়ানবাগী আর নেই। আজ সোমবার ভোর ৬টা ৪৮ মিনিটে তিনি ইন্তেকাল করেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়াইন্না ইলাইহি রাজিউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭০।
জানা গেছে, ভোরের দিকে তিনি নিজ বাসায় স্ট্রোক করেন।
পরে তাকে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখানে ডাক্তাররা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
দেওয়ানবাগ শরিফের ওয়েবসাইটের তথ্যানুযায়ী, দেওয়ানবাগী পীরের নাম মাহবুব-এ খোদা। তবে তিনি ‘দেওয়ানবাগী’ নামে পরিচিত।
১৯৪৯ সালের ১৪ ডিসেম্বর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ উপজেলার বাহাদুরপুর গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন।
তার বাবার নাম সৈয়দ আবদুর রশিদ সরদার। মা সৈয়দা জোবেদা খাতুন। ছয় ভাই দুই বোনের মধ্যে তিনি সবার ছোট।
নিজ এলাকার তালশহর কারিমিয়া আলিয়া মাদ্রাসা থেকে ফাজিল পর্যন্ত পড়াশুনা করেন।
ফরিদপুরে চন্দ্রপাড়া দরবারের প্রতিষ্ঠাতা আবুল ফজল সুলতান আহমেদ চন্দ্রপুরীর হাতে বাইয়াত গ্রহণ করেন দেওয়ানবাগী পীর। এরপর তার মেয়ে হামিদা বেগমকে বিয়ে করেন, এর সুবাদে শ্বশুরের কাছ থেকে খিলাফত লাভ করেন।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

Update Time : ১২:৪৮:৪৩ অপরাহ্ণ, সোমবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২০

না ফেরার দেশে চলে গেছেন দেওয়ানবাগী পীর

Update Time : ১২:৪৮:৪৩ অপরাহ্ণ, সোমবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২০

অনলাইন ডেস্ক।
দেওয়ানবাগ দরবার শরিফের পীর দেওয়ানবাগী আর নেই। আজ সোমবার ভোর ৬টা ৪৮ মিনিটে তিনি ইন্তেকাল করেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়াইন্না ইলাইহি রাজিউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭০।
জানা গেছে, ভোরের দিকে তিনি নিজ বাসায় স্ট্রোক করেন।
পরে তাকে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখানে ডাক্তাররা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
দেওয়ানবাগ শরিফের ওয়েবসাইটের তথ্যানুযায়ী, দেওয়ানবাগী পীরের নাম মাহবুব-এ খোদা। তবে তিনি ‘দেওয়ানবাগী’ নামে পরিচিত।
১৯৪৯ সালের ১৪ ডিসেম্বর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ উপজেলার বাহাদুরপুর গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন।
তার বাবার নাম সৈয়দ আবদুর রশিদ সরদার। মা সৈয়দা জোবেদা খাতুন। ছয় ভাই দুই বোনের মধ্যে তিনি সবার ছোট।
নিজ এলাকার তালশহর কারিমিয়া আলিয়া মাদ্রাসা থেকে ফাজিল পর্যন্ত পড়াশুনা করেন।
ফরিদপুরে চন্দ্রপাড়া দরবারের প্রতিষ্ঠাতা আবুল ফজল সুলতান আহমেদ চন্দ্রপুরীর হাতে বাইয়াত গ্রহণ করেন দেওয়ানবাগী পীর। এরপর তার মেয়ে হামিদা বেগমকে বিয়ে করেন, এর সুবাদে শ্বশুরের কাছ থেকে খিলাফত লাভ করেন।