চুয়াডাঙ্গা ০৯:৫৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫, ৩০ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কোভিড-১৯ বিদায় নিতে আরও অনেক দেরি: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

Padma Sangbad

অনলাইন ডেস্ক।
কোভিড-১৯ মোকাবেলায় দ্বিধা এবং জটিলতার অর্থ হলো মহামারি অবসানে লাগবে আরও সময়। সোমবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরিচালক তেদ্রোস আধানম এ মন্তব্য করেন।
তার দাবি, জনস্বাস্থ্য সুরক্ষার নিয়মগুলো অনুসরণ করা গেলে মহামারির ভয়াবহতা কয়েক মাসের মধ্যে কমানো সম্ভব।
আধানম বলেন, সমাজ এবং অর্থনীতি পুনরায় সচল দেখতে চাই। কিন্তু এ মুহূর্তে বহু দেশে হাসপাতালের আইসিইউ’গুলোয় নেই বিন্দুমাত্র জায়গা। দেদারসে মারা যাচ্ছেন করোনা আক্রান্তরা। কারণ হিসেবে জানান, রেস্টুরেন্ট, নাইটক্লাব আর শপিংমলগুলো অনেক দেশে খোলা। জনসমাগমপূর্ণ এলাকাগুলোয় মানা হচ্ছে না সতর্কতাও।
ডব্লিওএইচও’র দাবি, গেলো সপ্তাহে সংক্রমণ বেড়েছে ৯ শতাংশ, একই সময়ে মৃত্যু বেড়েছে পাঁচ শতাংশ।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরিচালক তেদ্রোস আধানম আরও বলেন, তরুন প্রজন্ম ভাবছে- করোনা শিষ্টাচার মানার প্রয়োজন নেই। স্বাস্থ্যঝুঁকি না থাকায় তাদের মৃত্যুহারও কম। তাই জন-সমাগম হয় এমন জায়গাগুলোয় ‘সাইল্যান্ট ক্যারিয়ার’ হয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। কিন্তু এই মহামারি অবসান হতে এখনো অনেক সময় বাকি। অপরদিকে আশার কথা হলো- নীতিমালা মেনে করোনার বিস্তার অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব। এরজন্য প্রয়োজন সদিচ্ছার।

আপডেট : ১১:২২:৪২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ এপ্রিল ২০২১

কোভিড-১৯ বিদায় নিতে আরও অনেক দেরি: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

আপডেট : ১১:২২:৪২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ এপ্রিল ২০২১

অনলাইন ডেস্ক।
কোভিড-১৯ মোকাবেলায় দ্বিধা এবং জটিলতার অর্থ হলো মহামারি অবসানে লাগবে আরও সময়। সোমবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরিচালক তেদ্রোস আধানম এ মন্তব্য করেন।
তার দাবি, জনস্বাস্থ্য সুরক্ষার নিয়মগুলো অনুসরণ করা গেলে মহামারির ভয়াবহতা কয়েক মাসের মধ্যে কমানো সম্ভব।
আধানম বলেন, সমাজ এবং অর্থনীতি পুনরায় সচল দেখতে চাই। কিন্তু এ মুহূর্তে বহু দেশে হাসপাতালের আইসিইউ’গুলোয় নেই বিন্দুমাত্র জায়গা। দেদারসে মারা যাচ্ছেন করোনা আক্রান্তরা। কারণ হিসেবে জানান, রেস্টুরেন্ট, নাইটক্লাব আর শপিংমলগুলো অনেক দেশে খোলা। জনসমাগমপূর্ণ এলাকাগুলোয় মানা হচ্ছে না সতর্কতাও।
ডব্লিওএইচও’র দাবি, গেলো সপ্তাহে সংক্রমণ বেড়েছে ৯ শতাংশ, একই সময়ে মৃত্যু বেড়েছে পাঁচ শতাংশ।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরিচালক তেদ্রোস আধানম আরও বলেন, তরুন প্রজন্ম ভাবছে- করোনা শিষ্টাচার মানার প্রয়োজন নেই। স্বাস্থ্যঝুঁকি না থাকায় তাদের মৃত্যুহারও কম। তাই জন-সমাগম হয় এমন জায়গাগুলোয় ‘সাইল্যান্ট ক্যারিয়ার’ হয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। কিন্তু এই মহামারি অবসান হতে এখনো অনেক সময় বাকি। অপরদিকে আশার কথা হলো- নীতিমালা মেনে করোনার বিস্তার অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব। এরজন্য প্রয়োজন সদিচ্ছার।