চুয়াডাঙ্গা ০৭:২১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ জুন ২০২৫, ৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চিকিৎসকের সঙ্গে বাগবিতণ্ডা: সেই নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটকে বদলি

Padma Sangbad

অনলাইন ডেস্ক।
চিকিৎসকের সঙ্গে বাগবিতণ্ডা: সেই নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটকে বদলি
ঢাকা জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শেখ মো. মামুনুর রশীদকে বদলি করা হয়েছে। এর আগে, লকডাউন চলাকালে রাজধানীর এলিফ্যান্ট রোডে চিকিৎসকের সঙ্গে বাকবিতণ্ডার জেরে আলোচনায় আসেন তিনি।
বৃহস্পতিবার রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব শেখ ইউসুফ হারুন বলেন, সে অনেক দিন ধরে এখানে আছে। স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় তাকে বদলি করা হয়েছে
তার বদলির বিষয়টি আগে থেকেই প্রক্রিয়াধীন ছিল। ওই ঘটনার সঙ্গে বদলির কোনো সম্পৃক্ততা নেই।
উল্লেখ্য, করোনা সংক্রমণ রোধে লকডাউন চলাকালে গত ১৮ এপ্রিল এলিফ্যান্ট রোডে এক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসক সাঈদা শওকত জেনির পরিচয়পত্র দেখা নিয়ে পুলিশের সঙ্গে বাকবিতণ্ডা হয়। সেই সময় সেখানে মামুনুর রশীদ ভ্রাম্যমাণ আদালতে দায়িত্বরত ছিলেন।
এ ঘটনার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে পড়লে দেশব্যাপী আলোড়ন তৈরি হয়। চিকিৎসক, পুলিশ এবং ম্যাজিস্ট্রেট তিনজনই মুক্তিযোদ্ধার সন্তান বলে দাবি করেন। নিজেদের মানহানি দাবি করে চিকিৎসক এবং পুলিশ একে অপরের শাস্তি দাবি করে।
সূত্র: বাংলানিউজ

আপডেট : ১২:১২:১৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ এপ্রিল ২০২১

চিকিৎসকের সঙ্গে বাগবিতণ্ডা: সেই নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটকে বদলি

আপডেট : ১২:১২:১৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ এপ্রিল ২০২১

অনলাইন ডেস্ক।
চিকিৎসকের সঙ্গে বাগবিতণ্ডা: সেই নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটকে বদলি
ঢাকা জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শেখ মো. মামুনুর রশীদকে বদলি করা হয়েছে। এর আগে, লকডাউন চলাকালে রাজধানীর এলিফ্যান্ট রোডে চিকিৎসকের সঙ্গে বাকবিতণ্ডার জেরে আলোচনায় আসেন তিনি।
বৃহস্পতিবার রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব শেখ ইউসুফ হারুন বলেন, সে অনেক দিন ধরে এখানে আছে। স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় তাকে বদলি করা হয়েছে
তার বদলির বিষয়টি আগে থেকেই প্রক্রিয়াধীন ছিল। ওই ঘটনার সঙ্গে বদলির কোনো সম্পৃক্ততা নেই।
উল্লেখ্য, করোনা সংক্রমণ রোধে লকডাউন চলাকালে গত ১৮ এপ্রিল এলিফ্যান্ট রোডে এক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসক সাঈদা শওকত জেনির পরিচয়পত্র দেখা নিয়ে পুলিশের সঙ্গে বাকবিতণ্ডা হয়। সেই সময় সেখানে মামুনুর রশীদ ভ্রাম্যমাণ আদালতে দায়িত্বরত ছিলেন।
এ ঘটনার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে পড়লে দেশব্যাপী আলোড়ন তৈরি হয়। চিকিৎসক, পুলিশ এবং ম্যাজিস্ট্রেট তিনজনই মুক্তিযোদ্ধার সন্তান বলে দাবি করেন। নিজেদের মানহানি দাবি করে চিকিৎসক এবং পুলিশ একে অপরের শাস্তি দাবি করে।
সূত্র: বাংলানিউজ