চুয়াডাঙ্গা ০৬:৫২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ জুন ২০২৫, ৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে নৈশকোচের ধাক্কায় মৃত্যু ৪

Padma Sangbad

 

অনলাইন ডেস্ক।

কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে নৈশকোচের ধাক্কায় একই পরিবারের ৩ জনসহ ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় ১ গুরুতর অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (১১ নভেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে ভূরুঙ্গামারী-কুড়িগ্রাম সড়কের রায়গঞ্জ আলেপের তেপথি এলাকায় পাম্পের পাশে এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- নাগেশ্বরী উপজেলার রায়গঞ্জ ইউনিয়নের পশ্চিম সাপখাওয়া এলাকার মৃত সমুদ্দি শেখের ছেলে অটোচালক জলিল সরকার ও পশ্চিম রায়গঞ্জ এলাকার শহিদুল ইসলাম ও তার মেয়ে শিশু সুমাইয়া ও শহিদুল ইসলামের মা সুফিয়া বেগম। হাসপাতালে আশঙ্কাজনক শহিদুল ইসলালের স্ত্রী শাহানাজ বেগম।

ঘাতক কোচ ও চালককে আটক করেছে পুলিশ। পরে নিহতের স্বজন ও স্থানীয়রা সড়কে গাছের গুড়ি ফেলে সড়ক অবরোধ করে যান চলাচল বন্ধ করে দেয়।

নাগেশ্বরী থানার ওসি নবীউল হাসান ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নূর আহমেদ মাছুম ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করে। তবে উত্তেজিত লোকজন এর সুষ্ঠু বিচার দাবি করে।

স্থানীয়রা জানান, সড়কের কাজ করতে সড়কের দু’পাশে মাটির উচু করে রেখেছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। এর কারণে ভূরুঙ্গামালী থেকে আসা রিজভী পরিবহন নামের নৈশকোচ ও নাগেশ্বরীর দিক থেকে যাওয়া অটোরিক্সাটি মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলে মারা যায় দুজন। আহতদের উদ্ধার করে নাগেশ্বরী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। পরে তাদের রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হলে পথেই দুজনের মৃত্যু হয়।

নাগেশ্বরী থানার ওসি নবীউল হাসান গণমাধ্যমকে জানান, ঘাটক গাড়ি ও চালক আটক রয়েছে। লোকজন সড়ক অবরোধ করলে তা নিয়ন্ত্রণে নেয়া হয়েছে। আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে।

আপডেট : ১২:৪০:০৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১২ নভেম্বর ২০২১

কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে নৈশকোচের ধাক্কায় মৃত্যু ৪

আপডেট : ১২:৪০:০৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১২ নভেম্বর ২০২১

 

অনলাইন ডেস্ক।

কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে নৈশকোচের ধাক্কায় একই পরিবারের ৩ জনসহ ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় ১ গুরুতর অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (১১ নভেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে ভূরুঙ্গামারী-কুড়িগ্রাম সড়কের রায়গঞ্জ আলেপের তেপথি এলাকায় পাম্পের পাশে এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- নাগেশ্বরী উপজেলার রায়গঞ্জ ইউনিয়নের পশ্চিম সাপখাওয়া এলাকার মৃত সমুদ্দি শেখের ছেলে অটোচালক জলিল সরকার ও পশ্চিম রায়গঞ্জ এলাকার শহিদুল ইসলাম ও তার মেয়ে শিশু সুমাইয়া ও শহিদুল ইসলামের মা সুফিয়া বেগম। হাসপাতালে আশঙ্কাজনক শহিদুল ইসলালের স্ত্রী শাহানাজ বেগম।

ঘাতক কোচ ও চালককে আটক করেছে পুলিশ। পরে নিহতের স্বজন ও স্থানীয়রা সড়কে গাছের গুড়ি ফেলে সড়ক অবরোধ করে যান চলাচল বন্ধ করে দেয়।

নাগেশ্বরী থানার ওসি নবীউল হাসান ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নূর আহমেদ মাছুম ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করে। তবে উত্তেজিত লোকজন এর সুষ্ঠু বিচার দাবি করে।

স্থানীয়রা জানান, সড়কের কাজ করতে সড়কের দু’পাশে মাটির উচু করে রেখেছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। এর কারণে ভূরুঙ্গামালী থেকে আসা রিজভী পরিবহন নামের নৈশকোচ ও নাগেশ্বরীর দিক থেকে যাওয়া অটোরিক্সাটি মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলে মারা যায় দুজন। আহতদের উদ্ধার করে নাগেশ্বরী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। পরে তাদের রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হলে পথেই দুজনের মৃত্যু হয়।

নাগেশ্বরী থানার ওসি নবীউল হাসান গণমাধ্যমকে জানান, ঘাটক গাড়ি ও চালক আটক রয়েছে। লোকজন সড়ক অবরোধ করলে তা নিয়ন্ত্রণে নেয়া হয়েছে। আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে।