চুয়াডাঙ্গা ০১:২৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৫, ৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

একটি চিতার তিনটে মাথা? দেখে তাজ্জব সকলে!

Padma Sangbad

অনলাইন ডেস্ক।

চিতার ৩টি মাথা? তিনটি মাথা ৩ দিকে। একটি ছবিতে অন্তত তাই দেখা যাচ্ছে! ব্যাপার কী?

এই চিতা কি কেবলই ছবি? নাকি, বাস্তবেই এর অস্তিত্ব আছে। আসলে বিষয়টি এক দক্ষ ওয়াইল্ড লাইফ ফোটোগ্রাফারের কুশলতা, কেরামতি।

চিতা ঘণ্টায় ১০০ কিলোমিটার বেগে দৌড়য়। সে হল গতির প্রতীক। সেই গতিশীল প্রাণীর ছবি দেখে তাজ্জব সকলে। আসলে এটি একটি ছবিই। বিস্ময়কর ছবিটি তুলেছেন উইম্বলডন ওয়াইল্ড লাইফ ফোটোগ্রাফার পল গোল্ডস্টেইন। ছবিটি কেনিয়ার মাসাই মারা জাতীয় উদ্যানে তোলা। পল তাঁর ফেসবুকে ছবিটি শেয়ার করেছেন। সেখানে তিনি লিখেছেন, এই ধরনের মুহূর্ত লেন্সে বন্দি করাটাও খুব মনোমুগ্ধকর ঘটনা।

ছবিটি এমন ভাবে তোলা তাতে মনে হওয়া স্বাভাবিক যে, একটি চিতারই ৩টি মাথা। পল ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করেছেন, এবং একোরে নিঁখুত সময়ে তাঁর ক্যামেরায় বাটনটি ক্লিক করে উঠেছে। এ জন্য তাঁকে সকলে ধন্যবাদ দিচ্ছে। কতক্ষণ সময় লেগেছে তাঁর? ছবিটি তুলতে তাঁর ৭ ঘণ্টা সময় লেগেছে। বৃষ্টির মধ্যে তিনি দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করে পল এই তিনটি চিতার ছবিটি তুলতে পেরেছেন।

চিতা কমে আসছে। চিতা বিলুপ্ত প্রায়। আফ্রিকাতেও একই ছবি। এরা রাতে নয়, দিনে স্বীকার করে। তবে আশ্চর্যের যে এরা গাছে চড়তে পারে না।

আপডেট : ০৯:৫৯:১৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২২

একটি চিতার তিনটে মাথা? দেখে তাজ্জব সকলে!

আপডেট : ০৯:৫৯:১৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২২

অনলাইন ডেস্ক।

চিতার ৩টি মাথা? তিনটি মাথা ৩ দিকে। একটি ছবিতে অন্তত তাই দেখা যাচ্ছে! ব্যাপার কী?

এই চিতা কি কেবলই ছবি? নাকি, বাস্তবেই এর অস্তিত্ব আছে। আসলে বিষয়টি এক দক্ষ ওয়াইল্ড লাইফ ফোটোগ্রাফারের কুশলতা, কেরামতি।

চিতা ঘণ্টায় ১০০ কিলোমিটার বেগে দৌড়য়। সে হল গতির প্রতীক। সেই গতিশীল প্রাণীর ছবি দেখে তাজ্জব সকলে। আসলে এটি একটি ছবিই। বিস্ময়কর ছবিটি তুলেছেন উইম্বলডন ওয়াইল্ড লাইফ ফোটোগ্রাফার পল গোল্ডস্টেইন। ছবিটি কেনিয়ার মাসাই মারা জাতীয় উদ্যানে তোলা। পল তাঁর ফেসবুকে ছবিটি শেয়ার করেছেন। সেখানে তিনি লিখেছেন, এই ধরনের মুহূর্ত লেন্সে বন্দি করাটাও খুব মনোমুগ্ধকর ঘটনা।

ছবিটি এমন ভাবে তোলা তাতে মনে হওয়া স্বাভাবিক যে, একটি চিতারই ৩টি মাথা। পল ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করেছেন, এবং একোরে নিঁখুত সময়ে তাঁর ক্যামেরায় বাটনটি ক্লিক করে উঠেছে। এ জন্য তাঁকে সকলে ধন্যবাদ দিচ্ছে। কতক্ষণ সময় লেগেছে তাঁর? ছবিটি তুলতে তাঁর ৭ ঘণ্টা সময় লেগেছে। বৃষ্টির মধ্যে তিনি দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করে পল এই তিনটি চিতার ছবিটি তুলতে পেরেছেন।

চিতা কমে আসছে। চিতা বিলুপ্ত প্রায়। আফ্রিকাতেও একই ছবি। এরা রাতে নয়, দিনে স্বীকার করে। তবে আশ্চর্যের যে এরা গাছে চড়তে পারে না।