চুয়াডাঙ্গা ০৬:৩৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ জুন ২০২৫, ৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

আলমডাঙ্গায় ক্লিনিকে নেওয়ার পর রোগীকে মৃত ঘোষণা করলেও বাড়িতে ফিরে দাফনের গোসলের সময় জিবিত

Padma Sangbad

আলমডাঙ্গায় ক্লিনিকে নেওয়ার পর রোগীকে মৃত ঘোষণা করলেও বাড়িতে ফিরে দাফনের গোসলের সময় জিবিত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে।

পরিবারের লোকজন চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে নিলে পূণরায় মৃত ঘোষণা করে। এমন খবর এলাকাজুড়ে ছড়িয়ে পড়লে ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়। ঘটনাটি আলমডাঙ্গা উপজেলার জেহালা ইউনিয়নের রোয়াকুলি গ্রামে ঘটেছে।

মৃত নারী মুক্তা খাতুন (১৮) রোয়াকুলি গ্রামের দেলোয়ার হোসেনের স্ত্রী ও একই গ্রামের মহনের মেয়ে।

স্থানীয়রা জানান, গত কয়েক বছর পূর্বে রোয়াকুলি গ্রামের মহনের মেয়ে মুক্তার সাথে একই গ্রামের দেলোয়ারের বিবাহ হয়। তাদের দাম্পত্য জিবনে ৬ মাসের একটি শিশু সন্তান রয়েছে।

গত বৃহস্পতিবার দুপুরে হঠাৎ মুক্তা খাতুন অসুস্থ হয়ে পড়ে। পরিবারের লোকজন দ্রুত আলমডাঙ্গার ফাতেমা ক্লিনিকে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করে। এমন খবর জানার পর পরিবারের লোকজন মুক্তা খাতুনের লাশ বাড়িতে নেয়।

দাফনের জন্য গোসল করাতে গেলে নড়েচড়ে ওঠে বলে পরিবারের লোকজন দাবি করে। পরে মুক্তার লাশ চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ও মৃত ঘোষণা করেন।

এমন ঘটনা এলাকাজুড়ে ছড়িয়ে পড়লে ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়। রাতে মুক্তা খাতুনের দাফন কাজ সম্পন্ন হয়।

আপডেট : ১২:২৫:০৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২২

আলমডাঙ্গায় ক্লিনিকে নেওয়ার পর রোগীকে মৃত ঘোষণা করলেও বাড়িতে ফিরে দাফনের গোসলের সময় জিবিত

আপডেট : ১২:২৫:০৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২২

আলমডাঙ্গায় ক্লিনিকে নেওয়ার পর রোগীকে মৃত ঘোষণা করলেও বাড়িতে ফিরে দাফনের গোসলের সময় জিবিত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে।

পরিবারের লোকজন চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে নিলে পূণরায় মৃত ঘোষণা করে। এমন খবর এলাকাজুড়ে ছড়িয়ে পড়লে ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়। ঘটনাটি আলমডাঙ্গা উপজেলার জেহালা ইউনিয়নের রোয়াকুলি গ্রামে ঘটেছে।

মৃত নারী মুক্তা খাতুন (১৮) রোয়াকুলি গ্রামের দেলোয়ার হোসেনের স্ত্রী ও একই গ্রামের মহনের মেয়ে।

স্থানীয়রা জানান, গত কয়েক বছর পূর্বে রোয়াকুলি গ্রামের মহনের মেয়ে মুক্তার সাথে একই গ্রামের দেলোয়ারের বিবাহ হয়। তাদের দাম্পত্য জিবনে ৬ মাসের একটি শিশু সন্তান রয়েছে।

গত বৃহস্পতিবার দুপুরে হঠাৎ মুক্তা খাতুন অসুস্থ হয়ে পড়ে। পরিবারের লোকজন দ্রুত আলমডাঙ্গার ফাতেমা ক্লিনিকে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করে। এমন খবর জানার পর পরিবারের লোকজন মুক্তা খাতুনের লাশ বাড়িতে নেয়।

দাফনের জন্য গোসল করাতে গেলে নড়েচড়ে ওঠে বলে পরিবারের লোকজন দাবি করে। পরে মুক্তার লাশ চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ও মৃত ঘোষণা করেন।

এমন ঘটনা এলাকাজুড়ে ছড়িয়ে পড়লে ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়। রাতে মুক্তা খাতুনের দাফন কাজ সম্পন্ন হয়।