চুয়াডাঙ্গা ০৯:৫১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৫, ৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কাজিপুরে ভানুডাঙ্গায় পুকুর খননের কারণে ২ হাজার বিঘা জমি জলাবদ্ধতার আশংকা

Padma Sangbad

মিজানুর রহমান মিনু কাজিপুর(সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ কাজিপুরের চালিতাডাঙ্গা ইউনিয়নের ভানুডাঙ্গার সোলাগাড়ী খালের মুখে পুকুর খনন করায় পুকুরের পাঁড়ের কারণে প্রায় ২ হাজার বিঘা জমি জলাবদ্ধতা সৃষ্টির আশংকা হয়েছে।

শনিবার ( ৫ মার্চ) সরে জমিনে ঘটনা স্থলে গিয়ে স্থানীয়দের সাথে কথা বলে জানা গেছে ঐ এলাকার পাশ্ববত্তি ধূনট উপজেলার সাতপাকিটা গ্রামের মোকছেদ হাজি সাহেব তাঁর নিজের ফসলি জমিতে শ্রেনী পরিবর্তন করে আবাদি জমিতে সোলাগাড়ি খালের মুখে ৩ টি পুকুর খনন করে। এতে করে পুকুরের পাড় বাধার কারণে সোলাগাড়ি খালের পানি বর্ষা মৌসুমে নিষ্কাশনে বাধাপ্রাপ্ত হয়ে আঁশপাস ভানুডাঙ্গা,দিঘলকান্দি,ভেউ কান্দি,ও বাটিকা বাড়ি গ্রাম সমূহের প্রায় ২ হাজার বিঘা জমি জলাবদ্ধতায় পরিণত হওয়ার আশংকা রয়েছে।

স্থানীয় লোকজন জানান জলাবদ্ধতায় দ্বিফসলি জমিগুলো শুধু ইরি বোরো মৌসুম ছাড়া কৃষকরা আর কোন ফসল চাষাবাদ করতে পারবে না। ফলে তাদের অভাব অনটনে পড়তে হবে।এ বিষয়ে ভানুডাঙ্গা ৯ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আব্দুস সামাদ ক্ষোভ প্রকাশ করে জানান হাজি মোকছেদ আলী খুব প্রভাবশালি হওয়ায় আমি প্রথমে খননে বাধা দিলেও বাধা মানে নাই।

এ বিষয়ে কাজিপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাহিদ হাসান সিদ্দিকী জানান আমি কোন অভিযোগ পাই নি পেলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেয় হবে।

আপডেট : ১০:২৯:১৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ৫ মার্চ ২০২২

কাজিপুরে ভানুডাঙ্গায় পুকুর খননের কারণে ২ হাজার বিঘা জমি জলাবদ্ধতার আশংকা

আপডেট : ১০:২৯:১৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ৫ মার্চ ২০২২

মিজানুর রহমান মিনু কাজিপুর(সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ কাজিপুরের চালিতাডাঙ্গা ইউনিয়নের ভানুডাঙ্গার সোলাগাড়ী খালের মুখে পুকুর খনন করায় পুকুরের পাঁড়ের কারণে প্রায় ২ হাজার বিঘা জমি জলাবদ্ধতা সৃষ্টির আশংকা হয়েছে।

শনিবার ( ৫ মার্চ) সরে জমিনে ঘটনা স্থলে গিয়ে স্থানীয়দের সাথে কথা বলে জানা গেছে ঐ এলাকার পাশ্ববত্তি ধূনট উপজেলার সাতপাকিটা গ্রামের মোকছেদ হাজি সাহেব তাঁর নিজের ফসলি জমিতে শ্রেনী পরিবর্তন করে আবাদি জমিতে সোলাগাড়ি খালের মুখে ৩ টি পুকুর খনন করে। এতে করে পুকুরের পাড় বাধার কারণে সোলাগাড়ি খালের পানি বর্ষা মৌসুমে নিষ্কাশনে বাধাপ্রাপ্ত হয়ে আঁশপাস ভানুডাঙ্গা,দিঘলকান্দি,ভেউ কান্দি,ও বাটিকা বাড়ি গ্রাম সমূহের প্রায় ২ হাজার বিঘা জমি জলাবদ্ধতায় পরিণত হওয়ার আশংকা রয়েছে।

স্থানীয় লোকজন জানান জলাবদ্ধতায় দ্বিফসলি জমিগুলো শুধু ইরি বোরো মৌসুম ছাড়া কৃষকরা আর কোন ফসল চাষাবাদ করতে পারবে না। ফলে তাদের অভাব অনটনে পড়তে হবে।এ বিষয়ে ভানুডাঙ্গা ৯ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আব্দুস সামাদ ক্ষোভ প্রকাশ করে জানান হাজি মোকছেদ আলী খুব প্রভাবশালি হওয়ায় আমি প্রথমে খননে বাধা দিলেও বাধা মানে নাই।

এ বিষয়ে কাজিপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাহিদ হাসান সিদ্দিকী জানান আমি কোন অভিযোগ পাই নি পেলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেয় হবে।