চুয়াডাঙ্গা ১১:৫১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৫ জুন ২০২৫, ১১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কোটচাঁদপুরে এমএইচভি কর্মীকে শারীরিক ভাবে লাঞ্চিত করার অভিযোগ

Padma Sangbad

কোটচাঁদপুর সংবাদদাতা।

ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুরে এমএইচভি মমিন আহম্মেদ কে শারীরিক ভাবে লাঞ্চিত করেছেন ক্লিনিকের সিএইচসিপি। রবিবার হরিণদীয়া কমিউনিটি ক্লিনিকে এ ঘটনা ঘটে। থানায় অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী।
ভুক্তভোগী এম,এইচ,ভি মমিন আহম্মেদ বলেন,কোটচাঁদপুর উপজেলার ১১ টি কমিউনিটি ক্লিনিকের মধ্যে হরিণদীয়া একটি। এ ক্লিনিকে ৭ জন এমএইচভি কাজ করেন। এরমধ্যে ২ জন চাকুরি ছেড়ে দেয়ায় ওই পদ দুইটি খালি পড়ে আছে। এ সব পদে কোন লোক নিয়োগ না হলেও সে তাঁর স্ত্রীকে নিয়োগ দেখাচ্ছেন। এ সব নিয়ে কথা বলায় সিএইচসিপি হাফিজুর রহমান আমাকে গলা ধাক্কা দিয়ে বের করে দেন। গালি দেন অকথ্য ভাষায়। তিনি বলেন, সম্প্রতি তিনি আলামিন নামের এক এমএইচডির টাকা উত্তোলন করে আত্মাসাতের চেষ্টা করেন। তবে বিষয়টি জানাজানি হয়ে পড়ায় ওই টাকা তাকে ফেরত দিতে হয়।
মমিন আহম্মেদ আরো বলেন,হাফিজুর রহমান কমিউনিটি একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান। এরমধ্যে সে ব্যক্তিগত দোকান খুলেও কাজ করে থাকেন। তিনি ওই ক্লিনিকের মধ্যে বিকাশ ব্যবসা করেন। কারেন্টের বিল ও দেন তিনি। লাঞ্চিতের ঘটনায় মমিন রবিবার কোটচাঁদপুর থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।
অন্যদিকে অভিযুক্ত সিএইচসিপি হাফিজুর রহমান জানান, ক্লিনিকে এ ধরনের কোন ঘটনায় ঘটেনি। এ ছাড়া যে অভিযোগ করেছেন সেটা মিথ্যা।
এ ব্যাপারে কোটচাঁদপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ আব্দুর রশিদ বলেন,ওই ক্লিনিকে কয়েক জন অনুপস্থিত আছে, সেটা আমাকে জানিয়েছেন। এ ছাড়া ওখানে শুন্য পদে এখনও কোন লোক নেয়া হয়নি। তবে সিএইচসিপি হাফিজুরের স্ত্রীকে নেয়ার কথা ভাবছি। তবে ক্লিনিকে মারপিট বা লাঞ্ছিতের ঘটনা ঘটেছে, তা আমাকে জানানো হয়নি। তবে বিষয়টি কি ঘটেছে আমি খোঁজ নিয়ে দেখছি।

আপডেট : ০১:২০:৪৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ অগাস্ট ২০২২

কোটচাঁদপুরে এমএইচভি কর্মীকে শারীরিক ভাবে লাঞ্চিত করার অভিযোগ

আপডেট : ০১:২০:৪৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ অগাস্ট ২০২২

কোটচাঁদপুর সংবাদদাতা।

ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুরে এমএইচভি মমিন আহম্মেদ কে শারীরিক ভাবে লাঞ্চিত করেছেন ক্লিনিকের সিএইচসিপি। রবিবার হরিণদীয়া কমিউনিটি ক্লিনিকে এ ঘটনা ঘটে। থানায় অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী।
ভুক্তভোগী এম,এইচ,ভি মমিন আহম্মেদ বলেন,কোটচাঁদপুর উপজেলার ১১ টি কমিউনিটি ক্লিনিকের মধ্যে হরিণদীয়া একটি। এ ক্লিনিকে ৭ জন এমএইচভি কাজ করেন। এরমধ্যে ২ জন চাকুরি ছেড়ে দেয়ায় ওই পদ দুইটি খালি পড়ে আছে। এ সব পদে কোন লোক নিয়োগ না হলেও সে তাঁর স্ত্রীকে নিয়োগ দেখাচ্ছেন। এ সব নিয়ে কথা বলায় সিএইচসিপি হাফিজুর রহমান আমাকে গলা ধাক্কা দিয়ে বের করে দেন। গালি দেন অকথ্য ভাষায়। তিনি বলেন, সম্প্রতি তিনি আলামিন নামের এক এমএইচডির টাকা উত্তোলন করে আত্মাসাতের চেষ্টা করেন। তবে বিষয়টি জানাজানি হয়ে পড়ায় ওই টাকা তাকে ফেরত দিতে হয়।
মমিন আহম্মেদ আরো বলেন,হাফিজুর রহমান কমিউনিটি একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান। এরমধ্যে সে ব্যক্তিগত দোকান খুলেও কাজ করে থাকেন। তিনি ওই ক্লিনিকের মধ্যে বিকাশ ব্যবসা করেন। কারেন্টের বিল ও দেন তিনি। লাঞ্চিতের ঘটনায় মমিন রবিবার কোটচাঁদপুর থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।
অন্যদিকে অভিযুক্ত সিএইচসিপি হাফিজুর রহমান জানান, ক্লিনিকে এ ধরনের কোন ঘটনায় ঘটেনি। এ ছাড়া যে অভিযোগ করেছেন সেটা মিথ্যা।
এ ব্যাপারে কোটচাঁদপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ আব্দুর রশিদ বলেন,ওই ক্লিনিকে কয়েক জন অনুপস্থিত আছে, সেটা আমাকে জানিয়েছেন। এ ছাড়া ওখানে শুন্য পদে এখনও কোন লোক নেয়া হয়নি। তবে সিএইচসিপি হাফিজুরের স্ত্রীকে নেয়ার কথা ভাবছি। তবে ক্লিনিকে মারপিট বা লাঞ্ছিতের ঘটনা ঘটেছে, তা আমাকে জানানো হয়নি। তবে বিষয়টি কি ঘটেছে আমি খোঁজ নিয়ে দেখছি।