চুয়াডাঙ্গা ১২:০২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ৮ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পাক দুঃশাসনের বিরুদ্ধে উত্তাল দিনগুলোতে রাজপথে ছিলেন একসাথে

Padma Sangbad

অনলাইন ডেস্ক ।
উত্তাল দিনগুলোতে রাজপথে ছিলেন একসাথে। রাজনীতির আদর্শের মতভিন্নতা ছিল। দেশের প্রশ্নে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে পাক দুঃশাসনের বিরুদ্ধে রাজপথ কাঁপিয়েছেন। সেই সম্পর্ক এখনো অটুট আছে। শত ব্যস্ততার মাঝেও দেখা হলেই স্মৃতিচারণে মেতে উঠেন ।তারুণ্যের সেই দিনগুলোতে বারবার ফিরে যান। কি রকম ছিল সেই আন্দোলনের দিনগুলি, সেই সময়ের ছাত্র রাজনীতিসহ নানা খুনসুটি।
দুইজনের একজন বাংলাদেশের চারবারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। হ্যাট্রিক জয়ের পর চতুর্থবারের প্রধানমন্ত্রী হিসাবে শপথ নিয়েছেন। এই শেখ হাসিনা এখন শুধু আর বঙ্গবন্ধুকন্যা, দেশের সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের সভাপতি কিংবা দেশের প্রধানমন্ত্রীই নন। তিনি এখন পুরো বিশ্বের বিস্ময়। যিনি গতিশীল ও বলিষ্ঠ নেতৃত্বে তৃতীয় বিশ্বের ভঙ্গুর অর্থনীতির একটি দেশকে নিয়ে যাচ্ছেন উন্নতির শিখরে। বিশ্ব মোডেল’রা এখন বাংলাদেশের দিকে অবাক হয়ে তাকায়। বাংলাদেশকে সম্মানের চোখে দেখে, সমীহ করে চলে। তা সম্ভব হয়েছে শুধু শেখ হাসিনা’র ক্যারিসমেটিক নেতৃত্বের কারণেই।
ছবিতে বঙ্গবন্ধুকন্যার সঙ্গে আরেকজন যাকে দেখছেন তিনি প্রফেসর নাজমা শামস। বর্তমানে বাংলাদেশ স্কাউট গার্লস ইন স্কাউটিং ফোরাম জাতীয় কমিটির সভাপতি। ২রা জানুয়ারী, ২০১৯ইং গনভবনে এসেছিলেন ছাত্র জীবনের রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্ধি কে অভিনন্দন জানাতে।
দেখেই একজন আরেক জনকে জড়িয়ে ধরেন। তাঁদের মধ্যে সম্পর্কের এই উষ্ণতা দেখে অভিনন্দন জানাতে আসা সকলের উৎস্যুক দৃষ্টি তখন সেদিকে। একে একে ক্যামেরাগুলোর ফ্লাশলাইট জ্বলসে উঠলো। তখন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীই মুখ খুললেন। জানালেন, তিনি যখন ইডেন কলেজের ছাত্র সংসদের ভিপি ছিলেন তখন প্রফেসর নাজমা শামস ছিলেন জিএস। প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়ে ছিলেন ছাত্রলীগ থেকে, আর নাজমা শামস ছিলেন ছাত্র ইউনিয়ন থেকে। কিন্তু সম্পর্কটা ছিল খুবই আন্তরিকতায় ভরপুর। সেই সম্পর্ক এখনো আছে।
————
ইয়াসিন কবির জয়, ২রা জানুয়ারী, ২০১৯ইং গণভবন

আপডেট : ১২:০৮:৫০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২০

পাক দুঃশাসনের বিরুদ্ধে উত্তাল দিনগুলোতে রাজপথে ছিলেন একসাথে

আপডেট : ১২:০৮:৫০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২০

অনলাইন ডেস্ক ।
উত্তাল দিনগুলোতে রাজপথে ছিলেন একসাথে। রাজনীতির আদর্শের মতভিন্নতা ছিল। দেশের প্রশ্নে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে পাক দুঃশাসনের বিরুদ্ধে রাজপথ কাঁপিয়েছেন। সেই সম্পর্ক এখনো অটুট আছে। শত ব্যস্ততার মাঝেও দেখা হলেই স্মৃতিচারণে মেতে উঠেন ।তারুণ্যের সেই দিনগুলোতে বারবার ফিরে যান। কি রকম ছিল সেই আন্দোলনের দিনগুলি, সেই সময়ের ছাত্র রাজনীতিসহ নানা খুনসুটি।
দুইজনের একজন বাংলাদেশের চারবারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। হ্যাট্রিক জয়ের পর চতুর্থবারের প্রধানমন্ত্রী হিসাবে শপথ নিয়েছেন। এই শেখ হাসিনা এখন শুধু আর বঙ্গবন্ধুকন্যা, দেশের সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের সভাপতি কিংবা দেশের প্রধানমন্ত্রীই নন। তিনি এখন পুরো বিশ্বের বিস্ময়। যিনি গতিশীল ও বলিষ্ঠ নেতৃত্বে তৃতীয় বিশ্বের ভঙ্গুর অর্থনীতির একটি দেশকে নিয়ে যাচ্ছেন উন্নতির শিখরে। বিশ্ব মোডেল’রা এখন বাংলাদেশের দিকে অবাক হয়ে তাকায়। বাংলাদেশকে সম্মানের চোখে দেখে, সমীহ করে চলে। তা সম্ভব হয়েছে শুধু শেখ হাসিনা’র ক্যারিসমেটিক নেতৃত্বের কারণেই।
ছবিতে বঙ্গবন্ধুকন্যার সঙ্গে আরেকজন যাকে দেখছেন তিনি প্রফেসর নাজমা শামস। বর্তমানে বাংলাদেশ স্কাউট গার্লস ইন স্কাউটিং ফোরাম জাতীয় কমিটির সভাপতি। ২রা জানুয়ারী, ২০১৯ইং গনভবনে এসেছিলেন ছাত্র জীবনের রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্ধি কে অভিনন্দন জানাতে।
দেখেই একজন আরেক জনকে জড়িয়ে ধরেন। তাঁদের মধ্যে সম্পর্কের এই উষ্ণতা দেখে অভিনন্দন জানাতে আসা সকলের উৎস্যুক দৃষ্টি তখন সেদিকে। একে একে ক্যামেরাগুলোর ফ্লাশলাইট জ্বলসে উঠলো। তখন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীই মুখ খুললেন। জানালেন, তিনি যখন ইডেন কলেজের ছাত্র সংসদের ভিপি ছিলেন তখন প্রফেসর নাজমা শামস ছিলেন জিএস। প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়ে ছিলেন ছাত্রলীগ থেকে, আর নাজমা শামস ছিলেন ছাত্র ইউনিয়ন থেকে। কিন্তু সম্পর্কটা ছিল খুবই আন্তরিকতায় ভরপুর। সেই সম্পর্ক এখনো আছে।
————
ইয়াসিন কবির জয়, ২রা জানুয়ারী, ২০১৯ইং গণভবন