চুয়াডাঙ্গা ১০:২৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ৮ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ইসির মামলায় রিমান্ডে ডা. সাবরিনা

Padma Sangbad

 
পদ্মা সংবাদ ডেস্ক:
তথ্য গোপন ও জালিয়াতির মাধ্যমে দুইটি জাতীয় পরিচয়পত্র নেওয়ার মামলায় জেকেজি হেলথকেয়ারের চেয়ারম্যান ডা. সাবরিনার দুই দিনের রিমান্ড আবেদন মঞ্জুর করেছে সিএমএম আদালত। বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর হাকিম মো. তোফাজ্জল হোসেন এ আদেশ দেন। শুনানির সময় সাবরিনাকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়।
গত ১ সেপ্টেম্বর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা বাড্ডা থানার উপ-পরিদর্শক মমিনুল ইসলাম আদালতে ৫ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। যার উপর শুনানি হয়।
এর আগে গত ৩০ আগস্ট রাতে বাড্ডা থানায় এ মামলা করেন গুলশান থানার নির্বাচন কর্মকর্তা মমিন মিয়া। জাতীয় পরিচয়পত্র নিবন্ধন আইন ২০১০-এর ১৪ ও ১৫ ধারা অনুযায়ী তথ্য গোপন ও জালিয়াতির অভিযোগে সাবরিনার বিরুদ্ধে মামলাটি করা হয়েছে।
তথ্য গোপন ও জালিয়াতির মাধ্যমে দুইটি জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) নেওয়ার অভিযোগে ডা. সাবরিনার দুইটি এনআইডি’ই ‘ব্লক’ করে দেওয়া হয়। পাশাপাশি ঘটনা তদন্তে ছয় সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়।
মামলায় অভিযোগ বলা হয়,বর্তমান সাবরিনার দুটি এনআইডি কার্ড সক্রিয়। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) বিষয়টি টের পাওয়ার পর বিস্তারিত জানতে ইসির কাছে তথ্য চেয়েছে। সাবরিনা ২০১৬ সালের ভোটার তালিকা হালনাগাদের সময় দ্বিতীয়বার ভোটার হন। তিনি প্রথমে ভোটার হন সাবরীনা শারমিন হোসেন নামে। একটিতে জন্ম তারিখ দেওয়া ১৯৭৮ সালের ২ ডিসেম্বর। অন্যটিতে ১৯৮৩ সালের ২ ডিসেম্বর। প্রথমটিতে স্বামীর নাম হিসেবে ব্যবহার করেছেন আর এইচ হক। আর দ্বিতীয়টিতে স্বামীর নাম লেখা হয়েছে আরিফুল চৌধুরী।

আপডেট : ০৮:৪০:০৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২০

ইসির মামলায় রিমান্ডে ডা. সাবরিনা

আপডেট : ০৮:৪০:০৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২০

 
পদ্মা সংবাদ ডেস্ক:
তথ্য গোপন ও জালিয়াতির মাধ্যমে দুইটি জাতীয় পরিচয়পত্র নেওয়ার মামলায় জেকেজি হেলথকেয়ারের চেয়ারম্যান ডা. সাবরিনার দুই দিনের রিমান্ড আবেদন মঞ্জুর করেছে সিএমএম আদালত। বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর হাকিম মো. তোফাজ্জল হোসেন এ আদেশ দেন। শুনানির সময় সাবরিনাকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়।
গত ১ সেপ্টেম্বর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা বাড্ডা থানার উপ-পরিদর্শক মমিনুল ইসলাম আদালতে ৫ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। যার উপর শুনানি হয়।
এর আগে গত ৩০ আগস্ট রাতে বাড্ডা থানায় এ মামলা করেন গুলশান থানার নির্বাচন কর্মকর্তা মমিন মিয়া। জাতীয় পরিচয়পত্র নিবন্ধন আইন ২০১০-এর ১৪ ও ১৫ ধারা অনুযায়ী তথ্য গোপন ও জালিয়াতির অভিযোগে সাবরিনার বিরুদ্ধে মামলাটি করা হয়েছে।
তথ্য গোপন ও জালিয়াতির মাধ্যমে দুইটি জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) নেওয়ার অভিযোগে ডা. সাবরিনার দুইটি এনআইডি’ই ‘ব্লক’ করে দেওয়া হয়। পাশাপাশি ঘটনা তদন্তে ছয় সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়।
মামলায় অভিযোগ বলা হয়,বর্তমান সাবরিনার দুটি এনআইডি কার্ড সক্রিয়। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) বিষয়টি টের পাওয়ার পর বিস্তারিত জানতে ইসির কাছে তথ্য চেয়েছে। সাবরিনা ২০১৬ সালের ভোটার তালিকা হালনাগাদের সময় দ্বিতীয়বার ভোটার হন। তিনি প্রথমে ভোটার হন সাবরীনা শারমিন হোসেন নামে। একটিতে জন্ম তারিখ দেওয়া ১৯৭৮ সালের ২ ডিসেম্বর। অন্যটিতে ১৯৮৩ সালের ২ ডিসেম্বর। প্রথমটিতে স্বামীর নাম হিসেবে ব্যবহার করেছেন আর এইচ হক। আর দ্বিতীয়টিতে স্বামীর নাম লেখা হয়েছে আরিফুল চৌধুরী।