আল্লামা শফীর মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক

Padma Sangbad

দৈনিক পদ্মা সংবাদ ডেস্ক:
হেফাজত ইসলামের আমির শাহ আল্লামা শফীর মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এক শোক বার্তায় প্রধানমন্ত্রী মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং তার শোকার্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
শুক্রবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় শাহ আহমদ শফী রাজধানীর আজগর আলী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেছেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ১০৪ বছর। শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ার পর বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে হাটহাজারী মাদ্রাসা থেকে অ্যাম্বুলেন্সে করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে নেয়া হয় শাহ আহমদ শফীকে। পরে হাসপাতালের তৃতীয় তলার আইসিইউর ৮ নম্বর বেডে ভর্তি করা হয় হেফাজত আমিরকে। শুক্রবার বিকাল সাড়ে ৪টায় শাহ আহমদ শফীর শারীরিক অবস্থা অবনতি হওয়ায় তাকে ঢাকায় আনা হয়েছিল। এরপরই তিনি মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন। এর আগে ছাত্র বিক্ষোভের মুখে বৃহস্পতিবার রাতে চট্টগ্রামের হাটহাজারী মাদ্রাসার মহাপরিচালকের পদ থেকে স্বেচ্ছায় সরে দাঁড়ান হেফাজতের আমির। রাতে মাদ্রাসার মজলিসে শূরার বৈঠকে শাহ আহমদ শফী তার এ সিদ্ধান্তের কথা জানান। তবে তাকে সদরুল মুহতামিম বা উপদেষ্টা হিসেবে রাখা হয়। প্রসঙ্গত, শতবর্ষী আহমদ শফী দীর্ঘদিন ধরে তিনি বার্ধক্যজনিত দুর্বলতার পাশাপাশি ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ ও শ্বাসকষ্টে ভুগছিলেন।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

Update Time : ১০:২২:২২ অপরাহ্ণ, শুক্রবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২০

আল্লামা শফীর মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক

Update Time : ১০:২২:২২ অপরাহ্ণ, শুক্রবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২০

দৈনিক পদ্মা সংবাদ ডেস্ক:
হেফাজত ইসলামের আমির শাহ আল্লামা শফীর মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এক শোক বার্তায় প্রধানমন্ত্রী মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং তার শোকার্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
শুক্রবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় শাহ আহমদ শফী রাজধানীর আজগর আলী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেছেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ১০৪ বছর। শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ার পর বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে হাটহাজারী মাদ্রাসা থেকে অ্যাম্বুলেন্সে করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে নেয়া হয় শাহ আহমদ শফীকে। পরে হাসপাতালের তৃতীয় তলার আইসিইউর ৮ নম্বর বেডে ভর্তি করা হয় হেফাজত আমিরকে। শুক্রবার বিকাল সাড়ে ৪টায় শাহ আহমদ শফীর শারীরিক অবস্থা অবনতি হওয়ায় তাকে ঢাকায় আনা হয়েছিল। এরপরই তিনি মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন। এর আগে ছাত্র বিক্ষোভের মুখে বৃহস্পতিবার রাতে চট্টগ্রামের হাটহাজারী মাদ্রাসার মহাপরিচালকের পদ থেকে স্বেচ্ছায় সরে দাঁড়ান হেফাজতের আমির। রাতে মাদ্রাসার মজলিসে শূরার বৈঠকে শাহ আহমদ শফী তার এ সিদ্ধান্তের কথা জানান। তবে তাকে সদরুল মুহতামিম বা উপদেষ্টা হিসেবে রাখা হয়। প্রসঙ্গত, শতবর্ষী আহমদ শফী দীর্ঘদিন ধরে তিনি বার্ধক্যজনিত দুর্বলতার পাশাপাশি ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ ও শ্বাসকষ্টে ভুগছিলেন।