চুয়াডাঙ্গা ১০:০৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৫ জুন ২০২৫, ১১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বিমানবন্দরে শুল্ককর ফাঁকি দিতে স্বর্ণ গলিয়ে বিশেষ কায়দায় পাচারের চেষ্টা, অতঃপর

Padma Sangbad

অনলাইন ডেস্ক।
বিমানবন্দরে শুল্ককর ফাঁকি দিতে দুইটি স্বর্ণের বার গলিয়ে ক্যাবলের (তার) মতো করে ব্যাগের ভেতর সেলাই করে দিয়েছিলেন যাত্রী। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। মঙ্গলবার (২২ সেপ্টেম্বর) শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে দুবাই থেকে আসা বিমান বাংলাদেশ এয়ালাইন্সের বিজি১৪৮ ফ্লাইটের যাত্রী জাফর আলমের ‘অভিনব’ অপচেষ্টা রুখে দেওয়া হয়। তার গ্রামের বাড়ি চট্টগ্রামের ফটিকছড়িতে।
বিমানবন্দর সূত্রে জানা গেছে, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বিমানবন্দর এনএসআই টিম ও কাস্টমস কর্মকর্তারা তাকে চ্যালেঞ্জ করলে তিনি স্বর্ণ বা অবৈধ কিছু নেই বলে দাবি করেন।
প্রাথমিক তল্লাশিতেও কিছু পাওয়া যায়নি। এরপর তার ব্যাগটি খালি করে স্ক্যানিং মেশিনে ঢোকানো হলে ধাতব পদার্থ থাকার সংকেত আসে। এরপর ব্যাগ কেটে চিকন সুতার মতো করে গলানো স্বর্ণ উদ্ধার করা হয়।
স্বর্ণকার ডেকে এনে পরীক্ষার পর বিষয়টি নিশ্চিত হয়।
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের ডেপুটি কমিশনার রোকসানা খাতুন জানান, ওয়্যার হিসেবে আনা দুইটি স্বর্ণের বারের ওজন ২৩৪ গ্রাম। একজন যাত্রী একটি স্বর্ণের বার আনলে বিমানবন্দরে ঘোষণা দিলে ২০ হাজার ১২৩ টাকা শুল্ক কর দিতে হয়। দুইটি স্বর্ণের বারে ৪০ হাজার টাকা ফাঁকি দেওয়ার জন্য যাত্রী অভিনব কৌশলের আশ্রয় নিলেও আমরা তা ব্যর্থ করে দিয়েছি। এ ঘটনায় জরিমানাসহ শুল্ককর আদায়ের প্রক্রিয়া চলছে।
এদিকে শাহ আমানত বিমানবন্দরে দুবাই থেকে আসা ফ্লাই দুবাইয়ের এফজেড-৫৮৯ ফ্লাইটের যাত্রী ফটিকছড়ির মোহাম্মদ সাহেদুল আলমের কাছ থেকে ১২৪ কার্টন, মো. বখতেয়ার উদ্দিনের কাছ থেকে ৯০ কার্টন, হাটহাজারীর মিয়া আলমের কাছ থেকে ১২০ কার্টন সিগারেট জব্দ করা হয়েছে।
বিডি প্রতিদিন/হিমেল

আপডেট : ১১:৪৯:৫৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২০

বিমানবন্দরে শুল্ককর ফাঁকি দিতে স্বর্ণ গলিয়ে বিশেষ কায়দায় পাচারের চেষ্টা, অতঃপর

আপডেট : ১১:৪৯:৫৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২০

অনলাইন ডেস্ক।
বিমানবন্দরে শুল্ককর ফাঁকি দিতে দুইটি স্বর্ণের বার গলিয়ে ক্যাবলের (তার) মতো করে ব্যাগের ভেতর সেলাই করে দিয়েছিলেন যাত্রী। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। মঙ্গলবার (২২ সেপ্টেম্বর) শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে দুবাই থেকে আসা বিমান বাংলাদেশ এয়ালাইন্সের বিজি১৪৮ ফ্লাইটের যাত্রী জাফর আলমের ‘অভিনব’ অপচেষ্টা রুখে দেওয়া হয়। তার গ্রামের বাড়ি চট্টগ্রামের ফটিকছড়িতে।
বিমানবন্দর সূত্রে জানা গেছে, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বিমানবন্দর এনএসআই টিম ও কাস্টমস কর্মকর্তারা তাকে চ্যালেঞ্জ করলে তিনি স্বর্ণ বা অবৈধ কিছু নেই বলে দাবি করেন।
প্রাথমিক তল্লাশিতেও কিছু পাওয়া যায়নি। এরপর তার ব্যাগটি খালি করে স্ক্যানিং মেশিনে ঢোকানো হলে ধাতব পদার্থ থাকার সংকেত আসে। এরপর ব্যাগ কেটে চিকন সুতার মতো করে গলানো স্বর্ণ উদ্ধার করা হয়।
স্বর্ণকার ডেকে এনে পরীক্ষার পর বিষয়টি নিশ্চিত হয়।
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের ডেপুটি কমিশনার রোকসানা খাতুন জানান, ওয়্যার হিসেবে আনা দুইটি স্বর্ণের বারের ওজন ২৩৪ গ্রাম। একজন যাত্রী একটি স্বর্ণের বার আনলে বিমানবন্দরে ঘোষণা দিলে ২০ হাজার ১২৩ টাকা শুল্ক কর দিতে হয়। দুইটি স্বর্ণের বারে ৪০ হাজার টাকা ফাঁকি দেওয়ার জন্য যাত্রী অভিনব কৌশলের আশ্রয় নিলেও আমরা তা ব্যর্থ করে দিয়েছি। এ ঘটনায় জরিমানাসহ শুল্ককর আদায়ের প্রক্রিয়া চলছে।
এদিকে শাহ আমানত বিমানবন্দরে দুবাই থেকে আসা ফ্লাই দুবাইয়ের এফজেড-৫৮৯ ফ্লাইটের যাত্রী ফটিকছড়ির মোহাম্মদ সাহেদুল আলমের কাছ থেকে ১২৪ কার্টন, মো. বখতেয়ার উদ্দিনের কাছ থেকে ৯০ কার্টন, হাটহাজারীর মিয়া আলমের কাছ থেকে ১২০ কার্টন সিগারেট জব্দ করা হয়েছে।
বিডি প্রতিদিন/হিমেল