চুয়াডাঙ্গা ০৫:৪৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৭ মে ২০২৫, ২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বাফুফে নির্বাচন নির্বাচনের আগেই ‘জামাই আদরে’ ভোটাররা

Padma Sangbad

অনলাইন ডেস্ক ।।
সামনেই বাফুফে নির্বাচন। এই নির্বাচনকে ঘিরেই প্রতিদিন ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন প্রার্থীরা। বাফুফে নির্বাচন এলেই কদর বাড়ে ভোটারদের। কারণ এইই নির্বাচনের মূল কাজটাই করে ভোটাররা। এদের ভোটেই চার বছরের জন্য নির্বাচিত হয় বাফুফে প্যানেল। তাই সারাবছর জেলা-বিভাগ ও ক্লাব ফুটবলে অযত্নের নমুনা থাকলেও নির্বাচনের বছরে তাদের কদর কয়েকগুন বেড়ে যায়। তাই শেষ বছরে নানান আয়োজন সরব থাকতে দেখা যায় বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)।নির্বাচন এলেই পাঁচ তারকা হোটেলে কাউন্সিলরদের নিয়ে নানা আয়োজনে ব্যস্ত থাকে বাফুফে। সারাবছর অন্ধকারে থাকা এই ভোটাররাই প্রাদপ্রদীপের আলোয় আসেন নির্বাচনের ঠিক আগ মুহূর্তে। আস্থা অর্জনে তাদেরকে নিয়ে ব্যতিব্যস্ত থাকেন প্রার্থীরা। নির্বাচন চলে গেলেই ভোটারদের নিয়ে কোন আয়োজন চোখে পড়ে না।তবে এবার অর্থ দিয়ে ভোট আদায়ের এই পথ বন্ধ করতে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) নির্বাচনের উপর কড়া নজরদারি রাখবে দেশের গোয়েন্দা সংস্থাগুলো। অবৈধ অর্থ লেনদেন ঠেকাতে গোয়েন্দা সংস্থার কাছে নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী ও ভোটার তালিকা পাঠিয়েছে নির্বাচন কমিশন। এ ধরনের অবৈধ কাজ প্রমাণিত হলে সরাসরি ব্যবস্থা নিবে গোয়েন্দা সংস্থা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছে নির্বাচন কমিশন।এবার বাফুফে নির্বাচনে ২১ পদের বিপরীতে ৪৭জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। দুটো প্যানেল প্রকাশ্যে নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছে। একটি কাজী সালাউদ্দিন-মুর্শেদী সম্মিলিত ফুটবল পরিষদ, অন্যটি শেখ আসলাম-মহি সমন্বিত প্যানেল পরিষদ। পরের মৌসুমে বাফুফের ২১টি চেয়ারে কারা বসবেন এবার তা নির্ধারণ করবেন ১৩৯ জন কাউন্সিলর। এরাই ভোটার। জেলা, বিভাগ, ক্লাবসহ দেশের ফুটবল সংশ্লিষ্টরা যোগ্য মানুষদের নেতৃত্বে আনার সুযোগ পান।।

আপডেট : ১০:১৪:৫৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২০

বাফুফে নির্বাচন নির্বাচনের আগেই ‘জামাই আদরে’ ভোটাররা

আপডেট : ১০:১৪:৫৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২০

অনলাইন ডেস্ক ।।
সামনেই বাফুফে নির্বাচন। এই নির্বাচনকে ঘিরেই প্রতিদিন ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন প্রার্থীরা। বাফুফে নির্বাচন এলেই কদর বাড়ে ভোটারদের। কারণ এইই নির্বাচনের মূল কাজটাই করে ভোটাররা। এদের ভোটেই চার বছরের জন্য নির্বাচিত হয় বাফুফে প্যানেল। তাই সারাবছর জেলা-বিভাগ ও ক্লাব ফুটবলে অযত্নের নমুনা থাকলেও নির্বাচনের বছরে তাদের কদর কয়েকগুন বেড়ে যায়। তাই শেষ বছরে নানান আয়োজন সরব থাকতে দেখা যায় বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)।নির্বাচন এলেই পাঁচ তারকা হোটেলে কাউন্সিলরদের নিয়ে নানা আয়োজনে ব্যস্ত থাকে বাফুফে। সারাবছর অন্ধকারে থাকা এই ভোটাররাই প্রাদপ্রদীপের আলোয় আসেন নির্বাচনের ঠিক আগ মুহূর্তে। আস্থা অর্জনে তাদেরকে নিয়ে ব্যতিব্যস্ত থাকেন প্রার্থীরা। নির্বাচন চলে গেলেই ভোটারদের নিয়ে কোন আয়োজন চোখে পড়ে না।তবে এবার অর্থ দিয়ে ভোট আদায়ের এই পথ বন্ধ করতে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) নির্বাচনের উপর কড়া নজরদারি রাখবে দেশের গোয়েন্দা সংস্থাগুলো। অবৈধ অর্থ লেনদেন ঠেকাতে গোয়েন্দা সংস্থার কাছে নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী ও ভোটার তালিকা পাঠিয়েছে নির্বাচন কমিশন। এ ধরনের অবৈধ কাজ প্রমাণিত হলে সরাসরি ব্যবস্থা নিবে গোয়েন্দা সংস্থা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছে নির্বাচন কমিশন।এবার বাফুফে নির্বাচনে ২১ পদের বিপরীতে ৪৭জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। দুটো প্যানেল প্রকাশ্যে নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছে। একটি কাজী সালাউদ্দিন-মুর্শেদী সম্মিলিত ফুটবল পরিষদ, অন্যটি শেখ আসলাম-মহি সমন্বিত প্যানেল পরিষদ। পরের মৌসুমে বাফুফের ২১টি চেয়ারে কারা বসবেন এবার তা নির্ধারণ করবেন ১৩৯ জন কাউন্সিলর। এরাই ভোটার। জেলা, বিভাগ, ক্লাবসহ দেশের ফুটবল সংশ্লিষ্টরা যোগ্য মানুষদের নেতৃত্বে আনার সুযোগ পান।।