করোনার কারণে স্কুল খুলতে পারছি না : প্রধানমন্ত্রী

Padma Sangbad

দৈনিক পদ্মা সংবাদ ডেস্ক।।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন,করোনাভাইরাসের কারণে স্কুল খুলতে পারছি না। বাচ্চারা স্কুলে যেতে পারছে না। এটা বাচ্চাদের জন্য সত্যিই খুব কষ্টের। কারণ ঘরের মধ্যে বসে থেকে কী করবে তারা?’আজ সোমবার প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বিশ্ব শিশু অধিকার দিবস এবং শিশু অধিকার সপ্তাহ ২০২০-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।দেশের প্রতিটি উপজেলায় শিশুদের জন্য মিনি স্টেডিয়াম করে দেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।তিনি বলেন, একটা সমস্যা এখন দেখা দিয়েছে, করোনাভাইরাসের কারণে স্কুল খুলতে পারছি না। বাচ্চারা স্কুলে যেতে পারছে না। এটা বাচ্চাদের জন্য সত্যিই খুব কষ্টের। কারণ ঘরের মধ্যে বসে থেকে কী করবে তারা?
প্রধানমন্ত্রী বলেন, কিছু কিছু ক্ষেত্রে যৌথ পরিবার আছে। যৌথ পরিবারের শিশুদের খুব একটা কষ্ট হয় না। কারণ নিজের আত্মীয়-স্বজন সবার সঙ্গে সমবয়সী অনেক পাওয়া যায়। তাদের সঙ্গে মিলেমিশে খেলাধুলা করে, খুনসুটি করে, ঝগড়া করে আবার একসঙ্গে মিলে খেলাধুলা করে তাদের একটা সুন্দর পরিবেশ থাকে, কথা বলার একটা সুযোগ পায়।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

Update Time : ০৩:১৯:২৬ অপরাহ্ণ, সোমবার, ৫ অক্টোবর ২০২০

করোনার কারণে স্কুল খুলতে পারছি না : প্রধানমন্ত্রী

Update Time : ০৩:১৯:২৬ অপরাহ্ণ, সোমবার, ৫ অক্টোবর ২০২০

দৈনিক পদ্মা সংবাদ ডেস্ক।।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন,করোনাভাইরাসের কারণে স্কুল খুলতে পারছি না। বাচ্চারা স্কুলে যেতে পারছে না। এটা বাচ্চাদের জন্য সত্যিই খুব কষ্টের। কারণ ঘরের মধ্যে বসে থেকে কী করবে তারা?’আজ সোমবার প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বিশ্ব শিশু অধিকার দিবস এবং শিশু অধিকার সপ্তাহ ২০২০-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।দেশের প্রতিটি উপজেলায় শিশুদের জন্য মিনি স্টেডিয়াম করে দেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।তিনি বলেন, একটা সমস্যা এখন দেখা দিয়েছে, করোনাভাইরাসের কারণে স্কুল খুলতে পারছি না। বাচ্চারা স্কুলে যেতে পারছে না। এটা বাচ্চাদের জন্য সত্যিই খুব কষ্টের। কারণ ঘরের মধ্যে বসে থেকে কী করবে তারা?
প্রধানমন্ত্রী বলেন, কিছু কিছু ক্ষেত্রে যৌথ পরিবার আছে। যৌথ পরিবারের শিশুদের খুব একটা কষ্ট হয় না। কারণ নিজের আত্মীয়-স্বজন সবার সঙ্গে সমবয়সী অনেক পাওয়া যায়। তাদের সঙ্গে মিলেমিশে খেলাধুলা করে, খুনসুটি করে, ঝগড়া করে আবার একসঙ্গে মিলে খেলাধুলা করে তাদের একটা সুন্দর পরিবেশ থাকে, কথা বলার একটা সুযোগ পায়।