আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে শহীদের প্রতি দর্শনা থানা প্রেসক্লাবের শ্রদ্ধা নিবেদন
নিজস্ব প্রতিবেদক।
একুশে ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ সহ পশ্চিমবঙ্গ তথা সমস্ত বাংলা ভাষা ব্যবহারকারী জনগণের গৌরবোজ্জ্বল একটি দিন। এটি শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসাবেও সুপরিচিত। বাঙালি জনগণের ভাষা আন্দোলনের মর্মন্তুদ ও গৌরবোজ্জ্বল স্মৃতিবিজড়িত একটি দিন হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আছে। ১৯৫২ সালের এই দিনে (৮ ফাল্গুন, ১৩৫৮, বৃহস্পতিবার) বাংলাকে পূর্ব পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে আন্দোলনরত ছাত্রদের ওপর পুলিশের গুলিবর্ষণে কয়েকজন তরুণ শহীদ হন। তাদের মধ্যে অন্যতম হলো রফিক, জব্বার, শফিউল, সালাম, বরকত সহ অনেকেই। তাই এ দিনটি শহীদ দিবস হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আছে। ২০১০ খ্রিষ্টাব্দে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত সিদ্ধান্ত মোতাবেক প্রতিবছর একুশে ফেব্রুয়ারি বিশ্বব্যাপী আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন করা হয়।
দিনটি যথাযথ মর্যাদায় পালনের লক্ষ্যে দর্শনা সরকারি কলেজ মাঠে জাতীয় পতাকা ও কালো পতাকা উত্তলন ও শপথ গ্রহণের মাধ্যমে, সকল শ্রেণির সংগঠন উপস্তিতিতে শহীদ মিনারে পুস্পমাল্য অর্পণ করেন।এসময় উপস্থিত ছিলেন দর্শনা থানা প্রেসক্লাব এর সভাপতি, নুরুল আলম বাকু,সেক্রেটারি জুলফিকার হাইদার জুল্লু,সহ-সভাপতি শেখ ইব্রাহিম ইবু,সহ-সভাপতি আশরাফুল আলম, জয়েন্ট সেক্রেটারি রাজিব আহমেদ রাজু,নির্বাহী সদস্য সানোয়ার হোসেন,
দপ্তর সম্পাদক রায়হান রানা,তথ্যপ্রযুক্তি আফজালুল হক বাদল,সাংগঠনিক সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম,মোঃ সাইফুল ইসলাম রবিউল,মোঃ কামরুজ্জামান, মোঃ মুন্না সাহ,মোঃ আমিনুল ইসলাম, মো শাকিল আহমেদ, মোঃ মতিয়ার রহমান, মো: রাজিবুল হোসেন,আরও সদস্য বৃন্দ।
- দক্ষ বিচার বিভাগ গঠনে বিশ্বমানের জুডিশিয়াল একাডেমি প্রয়োজন : আইনমন্ত্রী
- থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
- থাইল্যান্ডের পথে প্রধানমন্ত্রী
- বাংলাদেশ ও কাতারের মধ্যে ৫টি চুক্তি এবং ৫টি সমঝোতা স্মারক সই
- বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগ আহ্বান রাষ্ট্রপতির
- কাতারের আমীরকে লাল গালিচা অভ্যর্থনা দেয়া হয় ঢাকা বিমানবন্দরে
- যুদ্ধ ব্যয়ের অর্থ জলবায়ুর প্রভাব মোকাবেলায় ব্যবহার হলে বিশ্ব রক্ষা পেত: প্রধানমন্ত্রী
- দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী
- বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী
- বিশ্ব দরবারে মাথা উঁচু করে চলতে চাই: প্রধানমন্ত্রী
Leave a Reply