সাংবাদিক ইমরান নাজির:
সোনালি আঁশখ্যাত পাট তার সুদিন হারিয়েছে বেশ আগেই। কয়েক বছর ধরে পাটের আবাদ কিছুটা বেড়েছে চুয়াডাঙ্গায়। তবে কৃষকের অভিযোগ পাটের কাঙ্ক্ষিত দাম মিলছে না কোনো বছর।
চুয়াডাঙ্গা জেলার দামুড়হুদা উপজেলার চাষিরা বলেন, বর্তমান বাজারে সব কিছুর উচ্চমূল্য। তাই পাট উৎপাদনে দিন দিন খরচ বেড়েই চলেছে। কিন্তু সেই অনুপাতে মিলছে না দাম।
চাষিরা আরও বলেন, বাজারে জাত ও মানভেদে প্রতি মণ পাট বিক্রি হচ্ছে ১৫শো থেকে ১৬ শো টাকা পর্যন্ত। তবে এই দামে চাষিদের অনেক লোকসান হচ্ছে। পাটের দাম সর্বনিম্ন ২৮শ থেকে তিন হাজার টাকা মণ বিক্রি হলে লাভের মুখ দেখা যাবে।
দামুড়হুদা উপজেলার ঠাকুরপুরের এক কৃষক বলেন,
জমিতে হাল, সার, কীটনাশক সব মিলিয়ে এক মণ পাট উৎপাদনে খরচ পড়েছে গড়ে ১৯শ টাকা। এ বছরে শ্রমিকের দাম ও অনেক। প্রতিবছর এমনভাবে চলতে থাকলে মানুষ মানুষ আবাদ বন্ধ করে দেবে।
Leave a Reply