প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ বলেছেন, বাংলাদেশ হবে আন্তর্জাতিক বিমান চলাচলের প্রবেশদ্বার এবং প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের দেশগুলোর মধ্যে যোগাযোগের কেন্দ্রস্থল। প্রধানমন্ত্রী সরকারী বাসভবন গণভবনে বসে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের (এইচএসআইএ) তৃতীয়
যাত্রীদের চলাচল সহজ করতে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (এএইচএসআইএ), বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) এবং হাজী ক্যাম্পকে যুক্ত করে সরকার একটি ‘আন্ডারপাস’ নির্মাণ করছে। ‘হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
রাষ্ট্রপতি এম. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে ঐতিহাসিক ভাষা আন্দোলনের বীর শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। রাষ্ট্র এবং সরকার প্রধান
বাংলাকে জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষার মর্যাদা দেওয়ার পাশাপাশি সর্বস্তরে বাংলা ভাষা প্রচলনের দাবির মধ্য দিয়ে বিনম্র শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায় ভাষা শহীদদের স্মরণ করেছে সমগ্র জাতি। ভাষা শহীদের শ্রদ্ধা জানাতে ফুল হাতে
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভাষা নিয়ে গবেষণার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেছেন, বিশ্বে বিদ্যমান সব ভাষা সংরক্ষণের দায়িত্ব আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটের। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমি মনে করি সারাবিশে^ বিদ্যমান সব ভাষাকে সংরক্ষণ,
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, আমাদের ভাষা-কৃষ্টি-সংস্কৃতির ওপর আঘাতকারীদেরকে যারা লালন-পালন করে এবং সেই বিরুদ্ধ ভাবধারায় ফিরিয়ে নিয়ে যেতে চায়, তাদের প্রতিহত
নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে আজ তাঁর গুলশানের বাসভবনে দোয়া মাহফিলের আয়োজন করেন। মঙ্গলবার বাদ আছর অনুষ্ঠিত দোয়ায় ভাষা শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করা হয়। এ সময়
রাশিদা য়ে আশরার, কবি ও সাহিত্য সম্পাদক, দৈনিক পদ্মা সংবাদ। “আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি, আমি কি ভুলিতে পারি।” রাত মাখা কুয়াশাচ্ছন্ন শীতল সকালে সবিনয় নিবেদন দলে দলে… শহীদ
চুয়াডাঙ্গা জেলা সংবাদদাতা। যথাযোগ্য মর্যাদা ও শ্রদ্ধার মধ্য দিয়ে চুয়াডাঙ্গায় মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত হয়েছে। শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের প্রথম প্রহরে ভাষা শহীদদের প্রতি
দৈনিক পদ্মা সংবাদ। একটি দেশ-বিদেশের জনপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল। একুশে ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ সহ পশ্চিমবঙ্গ তথা সমস্ত বাংলা ভাষা ব্যবহারকারী জনগণের গৌরবোজ্জ্বল একটি দিন। এটি শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস