অনলাইন ডেস্ক :
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, নেট মিটারিং রুফটপ সোলার কর্মসূচির প্রসারে বাস্তবসম্মত পরিকল্পনা প্রয়োজন। কারিগরি ও পরামর্শ সহযোগিতা পেলে গ্রাহকরা নেট মিটারিং পদ্ধতি ব্যবহারে উৎসাহিত হবে। আর্থিকভাবে সাশ্রয়ী নেট মিটারিং রুফটপ সোলার নিয়ে ব্যাপক জনসচেতনতা বাড়ানোর উদ্যোগ নেয়া যেতে পারে। আজ অনলাইনে টেকসই ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (স্রেডা) আয়োজিত নেট মিটারিং রুফটপ সোলার নিয়ে বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানিগুলোর ৩৬১ কর্মকর্তা নিয়ে প্রশিক্ষণের প্রথম ব্যাচের সমাপণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন। সমাপণী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন টেকসই ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (স্রেডা) এর চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলাউদ্দিন।
একটি সুনির্দিষ্ট টার্গেট নেয়ার আহ্বান জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, মুজিববর্ষে কতজন গ্রাহক বা কত মেগাওয়াট নেট মিটারিং সিস্টেমের আওতাভুক্ত হবে তার পরিকল্পনা থাকা আবশ্যক। আজ যারা প্রশিক্ষণ নিয়েছে তারা নিজ নিজ এলাকায় নেট মিটারিং রুফটপ সোলার কর্মসূচির ব্যাপক প্রসারে কাজ করবে। গত ২৮ জুলাই ‘নেট মিটারিং নির্দেশিকা ২০১৮’ উদ্বোধন করা হয়েছিল। নবায়নযোগ্য জ্বালানিভিত্তিক ডিস্ট্রিবিউটেড জেনারেশনকে উৎসাহিতকরণের লক্ষ্যে নেট মিটারিং ব্যবস্থা প্রবর্তনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। নেট মিটারিং পদ্ধতিতে গ্রাহক নিজ স্থাপনায় স্থাপিত নবায়নযোগ্য জ্বালানিভিত্তিক সিস্টেমে উৎপাদিত বিদ্যুৎ নিজে ব্যবহার করে উদ্বৃত্ত বিদ্যুৎ বিতরণ গ্রিডে সরবরাহ করেন। এভাবে সরবরাহকৃত বিদ্যুতের জন্য সংশ্লিষ্ট গ্রাহকের বিদ্যুৎ বিল পরবর্তী মাসের সাথে সমন্বয় করা হয়। এ প্রক্রিয়ার ফলে গ্রাহকের বিদ্যুৎ খরচ সাশ্রয় হবে।।
Leave a Reply