চুয়াডাঙ্গা ১১:৪১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৫ জুন ২০২৫, ১১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শার্শায় পূর্ব শত্রুতার জেরে পিতা পুত্রকে কুপিয়ে মারাত্মক জখম

Padma Sangbad

আরিফুজ্জামান আরিফ।।পূর্ব শত্রুতার জের ধরে শার্শার মহিষাকুড়া গ্রামে আলমগীর হোসেন ও তার পুত্র ফারুক হোসেন কে পিটিয়ে ও কুপিয়ে জখম করার অভিযোগ উঠেছে।

এ ব্যাপারে আলমগীর হোসেন বাদী হয়ে ১১জনের নামে শার্শা থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে।

শার্শা থানায় আলমগীর হোসেনের
লিখিত অভিযোগে জানা যায়, উপজেলার মহিষাকুড়া গ্রামের মৃত আব্দুর রহমান গাইনের ছেলে আলমগীরের সাথে একই গ্রামের কাশেম আলীর ছেলে তৌহিদুর ও আমের আলীর ছেলে বিল্লালের সাথে দীর্ঘ দিন ধরে শত্রুতা চলে আসছিলো। এরই জের ধরে গত ২৫শে এপ্রিল রাত আনুমানিক সোয়া ৯ টায় তারাবির নামাজ শেষ করে আলমগীর হোসেন সহ ৫/৬জন মিলে বাড়ি ফেরার পথে আমিরের বাড়ীর সামনে পৌছালে আগে থেকে ওৎ পেতে থাকা তৌহিদুর ও বিল্লালের নেতৃত্বে ৮/১০ জনের একটি সংঘবদ্ধ দল আলমগীর ও ছেলের ফারুকের উপর আতর্কিত হামলা চালিয়ে লোহার রড লাঠি ও দেশীয় অস্ত্র দিয়ে পিটিয়ে ও কুপিয়ে মারাত্মক জখম করে।

এ সময় ছেলে ফারুককে কুপিয়ে মৃত ভেবে ধান ক্ষেতে ফেলে রেখে ২/৩টি বোমা বিস্ফোরণ ও গুলি বর্ষন করতে করতে ঘটনা স্হল ত্যাগ করে মহিষাকুড়া বাজারে এসে বাজারের দোকানপাট বন্ধ করার হুমকি ধামকি দেয়।এসময় আব্দুল গফুর নামে এক দোকানদারের দোকান বন্ধ করতে বিলম্ব ঘটলে তাকেও গলায় দা ধরে প্রাননাশের হুমকি প্রদান করে এলাকা ত্যাগ করে।

এসময় আমাকে ও আমার ছেলে মারাত্মক জখম ফারুক স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে।

শার্শা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার ওসি মামুন খান জানান, এ ব্যাপারে একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

আপডেট : ০৬:০৩:৫৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ এপ্রিল ২০২২

শার্শায় পূর্ব শত্রুতার জেরে পিতা পুত্রকে কুপিয়ে মারাত্মক জখম

আপডেট : ০৬:০৩:৫৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ এপ্রিল ২০২২

আরিফুজ্জামান আরিফ।।পূর্ব শত্রুতার জের ধরে শার্শার মহিষাকুড়া গ্রামে আলমগীর হোসেন ও তার পুত্র ফারুক হোসেন কে পিটিয়ে ও কুপিয়ে জখম করার অভিযোগ উঠেছে।

এ ব্যাপারে আলমগীর হোসেন বাদী হয়ে ১১জনের নামে শার্শা থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে।

শার্শা থানায় আলমগীর হোসেনের
লিখিত অভিযোগে জানা যায়, উপজেলার মহিষাকুড়া গ্রামের মৃত আব্দুর রহমান গাইনের ছেলে আলমগীরের সাথে একই গ্রামের কাশেম আলীর ছেলে তৌহিদুর ও আমের আলীর ছেলে বিল্লালের সাথে দীর্ঘ দিন ধরে শত্রুতা চলে আসছিলো। এরই জের ধরে গত ২৫শে এপ্রিল রাত আনুমানিক সোয়া ৯ টায় তারাবির নামাজ শেষ করে আলমগীর হোসেন সহ ৫/৬জন মিলে বাড়ি ফেরার পথে আমিরের বাড়ীর সামনে পৌছালে আগে থেকে ওৎ পেতে থাকা তৌহিদুর ও বিল্লালের নেতৃত্বে ৮/১০ জনের একটি সংঘবদ্ধ দল আলমগীর ও ছেলের ফারুকের উপর আতর্কিত হামলা চালিয়ে লোহার রড লাঠি ও দেশীয় অস্ত্র দিয়ে পিটিয়ে ও কুপিয়ে মারাত্মক জখম করে।

এ সময় ছেলে ফারুককে কুপিয়ে মৃত ভেবে ধান ক্ষেতে ফেলে রেখে ২/৩টি বোমা বিস্ফোরণ ও গুলি বর্ষন করতে করতে ঘটনা স্হল ত্যাগ করে মহিষাকুড়া বাজারে এসে বাজারের দোকানপাট বন্ধ করার হুমকি ধামকি দেয়।এসময় আব্দুল গফুর নামে এক দোকানদারের দোকান বন্ধ করতে বিলম্ব ঘটলে তাকেও গলায় দা ধরে প্রাননাশের হুমকি প্রদান করে এলাকা ত্যাগ করে।

এসময় আমাকে ও আমার ছেলে মারাত্মক জখম ফারুক স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে।

শার্শা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার ওসি মামুন খান জানান, এ ব্যাপারে একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।