দৈনিক পদ্মা সংবাদ, নিউজ ডেস্ক।
সারা বিশ্ব যখন কেদেছে মানুষ ডুবে গিয়েছিল এক অন্ধকার পৃথিবীতে। সময়টা ততটা সহজ ছিলনা মা,বাবা,ভাই,বোন কেহ কাওকে সাহায্যের হাত বারিয়ে দেইনি(কোভিটনাইনটিন)
নামটি মানুষের জীবনে এক অভিসপ্ত অন্ধকারে জাল বিস্তার করেছিল সারা পৃথিবীতে।
এতে পৃথিবীতে লাখো -লাখো মানুষের প্রাণ কেড়ে নিয়েছে, চারিদিকে হাহাকার মানুষ হয়ে পরেছিল কর্মহীনতায়।বিশেষ করে মধ্য বৃত্ত পরিবারের মাঝে নেমেছে অভাবের তারনা কিন্তু কি আর করা এই শ্রেণির মানুষ গুলো না পেরেছে কারো কাছে হাত পেতে কিছু নিতে আবার পারেনি ছোট্ট কোন কর্ম করতে।
তারপর ছেলে-মেয়েদের পড়াশোনা ত আছেই অনলাইনের নামের ক্লাসের কষাঘাতে জর্জরিত হয়েছে অভিভাবক কারন অনলাইন ক্লাস করতে প্রয়োজন হয়েছে স্মার্টফোন।
যা অনেকেই হয়তো জোগার করতে পারেনাই স্মার্টফোনের টাকা।
তবুও সন্তানের ভবিষ্যৎ বলে কথা, কিছু একটা বিসর্জন দিয়ে কিনে দিতে হয়েছে এই স্মার্টফোন। অনেক মৃত্যুর পর অন্ধকার কাটিয়ে আজ এসেছে এক নতুন পৃথিবী।
ভাল থাকুক মানবকুল, কেটে যাক অন্ধকার পৃথিবী হয়ে উঠুক আলোয় আলোকিত।
Leave a Reply