April 19, 2024, 1:34 am

যশোরের আলোচিত মাদক সম্রাট ও একাধিক মাদক মামলার আসামী শহিদুল ফেনসিডিলসহ আটক

যশোরে বহুল আলোচিত মাদক সম্রাট শহিদুল ইসলাম ওরফে সাইদুল মুন্সি (৫১) ও আসাদুল ইসলামকে (৪৭) ১৬০ বোতল ফেনসিডিলসহ আটক করেছে ডিবি পুলিশ। শুক্রবার (২৪ মার্চ) চৌগাছা উপজেলার পুড়াপাড়া থেকে তাদের আটক করে।

আটক শহিদুল চৌগাছা উপজেলার পুড়াপাড়ার ওমর আলীর ছেলে ও আসাদুল একই গ্রামের মৃত মাছের আলীর ছেলে।

এ বিষয়ে যশোর জেলা পুলিশের মুখপাত্র ডিবির ওসি রুপন কুমার সরকার বলেন, পুলিশের কাছে গোপন খবর ছিলো, বহুল আলোচিত মাদক সম্রাট শহিদুল ইসলাম ফেনসিডিলের একটি চালান হাত বদল করবে। এসময় এসআই আব্দুল্লাহ মামুন একটি টিম নিয়ে সেখানে আগের থেকে অবস্থান করছিলো।শহিদুল ও আসাদুলকে ঘটনাস্থল থেকে ১৬০ বোতল ফেনসিডিলসহ তাদের আটক করা হয়।

আটক শহিদুলের বিরুদ্ধে ২৫টি মাদক মামলা, একটি হত্যা ও এক বিস্ফোরক মামলা রয়েছে বিভিন্ন থানায়। উদ্ধার ফেনসিডিলের আনুমানিক মূল্য চার লাখ ৮০ হাজার টাকা।

<1>

দুবাই থেকে আসা যাত্রীর কাছে মিললো ৪ কেজি সোনা

চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে দুবাই থেকে আসা এক যাত্রীর কাছ থেকে অবৈধভাবে আনা ৩২টি সোনার বার, সোনার অলংকারসহ প্রায় ৪ কেজি সোনা উদ্ধার করা হয়েছে। এসব সোনার দাম প্রায় ৩ কোটি ২১ লক্ষ টাকা। উদ্ধারকৃত সোনার বারগুলোর মধ্যে ৯টি উদ্ধার করা হয়েছে তার পেটের ভেতর থেকে। ঐ যাত্রী প্যান্ট, জুতা এবং পায়ুপথে সোনার বারগুলো লুকিয়ে রেখে চট্টগ্রাম বিমান বন্দরে আসছেন গোপন সূত্রে এমন খবর আগে থেকেই পান কাস্টমস গোয়েন্দা বিভাগের কর্মকর্তারা।

চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের পরিচালক উইং কমান্ডার তাসনিম আহমেদ ইত্তেফাককে বলেন, বৃহস্পতিবার ভোর ৬টা ১৮ মিনিটে দুবাই থেকে আসা বাংলাদেশ বিমানের বিজি-১৪৮ ফ্লাইটে শাহ আমানত বিমানবন্দরে অবতরণ করেন সোনা পাচারকারী যাত্রী মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন (২৫)। তার বাড়ি চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলার ধলই ইউনিয়নের এনায়েতপুর গ্রামে।

কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর চট্টগ্রামের যুগ্ম-পরিচালক সাইফুর রহমান ইত্তেফাককে বলেন, বাংলাদেশ বিমানের বিজি-১৪৮ ফ্লাইটের ২৮-বি আসনের যাত্রী ছিলেন জিয়াউদ্দিন। কাস্টমসের গোয়েন্দা টিম গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাকে চিহ্নিত করে। ইমিগ্রেশন শেষ হওয়ার পর তাকে হেফাজতে নিয়ে তল্লাশি করে তার প্যান্টের ভেতর থেকে ১৫টি ও জুতার ভেতর থেকে ৮টি সোনার বার উদ্ধার করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে জিয়া পেটের ভেতরে করে আরও সোনার বার আনার কথা জানালে তাকে এক্স-রে করা হয়। এক্সরে রিপোর্ট দেখে নিশ্চিত হয়ে তার রেক্টামের মাধ্যমে আরও ৯টি সোনার বার উদ্ধার করা হয়। তার শরীরে আরও ৯৯ গ্রাম সোনার অলংকার পাওয়া গেছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

     আরও সংবাদ :