আরও একটি ভাঙ্গা সংসার জোড়া লাগালেন চুয়াডাঙ্গার পুলিশ সুপার জাহিদুল ইসলাম

Padma Sangbad

দৈনিক পদ্মা সংবাদ ডেস্ক।।
মোছাঃ খাদিজা খাতুন (৩০), পিতা-মৃত ইয়াকুব মন্ডল, গ্রাম-ভালাইপুর, থানা-আলমডাঙ্গা জেলা-চুয়াডাঙ্গা এর সাথে গত ০৫ বছর আগে মোঃ রশিদুল ইসলাম (৩২), পিতা-খবির উদ্দিন সাং-কুলপালা, থানা-আলমডাঙ্গা, জেলা-চুয়াডাঙ্গা এর ইসলামী শরিয়া মোতাবেক বিবাহ হয়। তাদের সংসার একটি ফুটফুটে সন্তান রয়েছে। তাদের সুখের সংসার ০৫ বছর অতিবাহিত হওয়ার পর গত ০২ বছর আগে থেকে যৌতুকের বিভিন্ন দাবিদাওয়া নিয়ে তাদের মধ্যে প্রায়শঃ ভুল বুঝাবুঝির সৃষ্টি হয়। ফলে সুখের সংসারে অশান্তি দেখা দেয় যা নিয়ে তাদের মধ্যে দুরুত্ব সৃষ্টি হয়।
এমতাবস্থায় মোছাঃ খাদিজা খাতুন (৩০) সন্তানের ভবিষৎ এর কথা চিন্তা করে পুলিশ সুপার, চুয়াডাঙ্গার নিকট একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। পুলিশ সুপার, চুয়াডাঙ্গা মহোদয় উক্ত অভিযোগটি তার কার্যালয়ে অবস্থিত এবং নিজে উদ্বোধনকৃত “উইমেন সাপোর্ট সেন্টার” এ কর্মরত নারী এএসআই (নিরস্ত্র)/মিতা রানী বিশ্বাস’কে দিলে তিনি উভয় পক্ষকে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে হাজির করেন। উইমেন সাপোর্ট সেন্টারের মাধ্যমে পুলিশ সুপার, চুয়াডাঙ্গা জনাব মোঃ জাহিদুল ইসলাম এর প্রত্যক্ষ মধ্যস্থতায় মোছাঃ খাদিজা খাতুন এবং মোঃ রশিদুল ইসলাম দম্পত্তি পুনরায় বিভেদ ভুলে সংসার করতে সম্মত হয়। পুলিশ সুপার, চুয়াডাঙ্গা মোঃ জাহিদুল ইসলাম এর হস্তক্ষেপে ফিরে পেল একটি সুখের সংসার।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

Update Time : ১১:০৪:২২ পূর্বাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ১ এপ্রিল ২০২১

আরও একটি ভাঙ্গা সংসার জোড়া লাগালেন চুয়াডাঙ্গার পুলিশ সুপার জাহিদুল ইসলাম

Update Time : ১১:০৪:২২ পূর্বাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ১ এপ্রিল ২০২১

দৈনিক পদ্মা সংবাদ ডেস্ক।।
মোছাঃ খাদিজা খাতুন (৩০), পিতা-মৃত ইয়াকুব মন্ডল, গ্রাম-ভালাইপুর, থানা-আলমডাঙ্গা জেলা-চুয়াডাঙ্গা এর সাথে গত ০৫ বছর আগে মোঃ রশিদুল ইসলাম (৩২), পিতা-খবির উদ্দিন সাং-কুলপালা, থানা-আলমডাঙ্গা, জেলা-চুয়াডাঙ্গা এর ইসলামী শরিয়া মোতাবেক বিবাহ হয়। তাদের সংসার একটি ফুটফুটে সন্তান রয়েছে। তাদের সুখের সংসার ০৫ বছর অতিবাহিত হওয়ার পর গত ০২ বছর আগে থেকে যৌতুকের বিভিন্ন দাবিদাওয়া নিয়ে তাদের মধ্যে প্রায়শঃ ভুল বুঝাবুঝির সৃষ্টি হয়। ফলে সুখের সংসারে অশান্তি দেখা দেয় যা নিয়ে তাদের মধ্যে দুরুত্ব সৃষ্টি হয়।
এমতাবস্থায় মোছাঃ খাদিজা খাতুন (৩০) সন্তানের ভবিষৎ এর কথা চিন্তা করে পুলিশ সুপার, চুয়াডাঙ্গার নিকট একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। পুলিশ সুপার, চুয়াডাঙ্গা মহোদয় উক্ত অভিযোগটি তার কার্যালয়ে অবস্থিত এবং নিজে উদ্বোধনকৃত “উইমেন সাপোর্ট সেন্টার” এ কর্মরত নারী এএসআই (নিরস্ত্র)/মিতা রানী বিশ্বাস’কে দিলে তিনি উভয় পক্ষকে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে হাজির করেন। উইমেন সাপোর্ট সেন্টারের মাধ্যমে পুলিশ সুপার, চুয়াডাঙ্গা জনাব মোঃ জাহিদুল ইসলাম এর প্রত্যক্ষ মধ্যস্থতায় মোছাঃ খাদিজা খাতুন এবং মোঃ রশিদুল ইসলাম দম্পত্তি পুনরায় বিভেদ ভুলে সংসার করতে সম্মত হয়। পুলিশ সুপার, চুয়াডাঙ্গা মোঃ জাহিদুল ইসলাম এর হস্তক্ষেপে ফিরে পেল একটি সুখের সংসার।