চুয়াডাঙ্গা ০৯:০৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫, ২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ঝিনাইদহে সাপের ছোবলে ২০ দিনের ব্যবধানে ৬জনের মৃত্যু

Padma Sangbad

ঝিনাইদহ জেলা প্রতিনিধিঃ
ঝিনাইদহবাসী কি হাসপাতালে গেলে সাপে কাটা রোগীর সুচিকিৎসা পাবেনা? এন্টিভেনম নেওয়ার সাথে সাথে মারা যাচ্ছে রোগী। ২০ দিনের ব্যবধানে ৬জনের মৃত্যু। কে করবে এর সমাধান?একই জাতের বিষধর সাপের ছোবলে শৈলকুপায় প্রাণ গেল দুজনের। সব সমস্যার সমাধান হলেও এই সমস্যার সমাধান সরকার দিতে পারছেনা। এন্টিভেনম দেওয়ার সাথে সাথে মারা যাচ্ছে ঝিনাইদহে সাপে কাটা মানুষ গুলো। তেমনই গতকাল রাতে চতুড়া গ্রামের রাব্বি ও নাকোল গ্রামের তাহসিন এর প্রাণ কেড়ে নিয়েছে কালাচ,শাখা কানন,কৃষ্ণকানন,ঘামচাটা নামে পরিচিত একই জাতের সাপ।উল্লেখ্য, শৈলকুপা উপজেলা জুড়ে এক জাতের সাঁপের উপদ্রব বৃদ্ধি পেয়েছে। বেশীরভাগ ক্ষেত্রে রাতে বিছানায় উঠে ঘুমন্ত মানুষকে কামড়ে দ্রুত স্থান ত্যাগ করে এই জাতের সাঁপ। এই সাঁপের দাঁত সরু বিধায় কামড়ানোর সময় যন্ত্রনা কম অনুভব হয়। কামড়ানোর সময় অনেকে সাঁপ না দেখলে নিশ্চিত হতে পারেন না যে সাঁপে কামড়েছে। তবে এই জাতের সাঁপ কামড়ানোর সময় পুরোপুরি বিষ ঢেলে দেয়। কামড়ানোর বেশ কিছুক্ষণ পর আস্তে আস্তে বিষ সর্ব শরিরে ছড়িয়ে পড়ে। যে কারনে হঠাৎ করেই আক্রান্ত ব্যক্তি মৃত্যুর কোলে ঢোলে পড়ে। এই সাঁপে কামড়ানো ব্যক্তিদের বেঁচে যাওয়ার রেকর্ড খুবই কম। তাহলে কেন এর এন্টিভেনম ঝিনাইদহ হাসপাতালে রাখা হচ্ছে না। আজ পযন্ত জানতে পারলাম না হাসপাতালে যেয়ে এন্টিভেনম নিয়ে কেউ একজন বেঁচে ফিরেছে। কি হবে সমাধান।এদিকে সাঁপের উপদ্রব বৃদ্ধি পাওয়ায় এলাকাবাসী আতংকিত হয়ে পড়েছে। ২০ দিনের ব্যবধানে সাঁপের কামড়ে শৈলকুপা উপজেলায় ৪ শিশুসহ ৬জনের মৃত্যু হয়েছে। সাঁপের উপদ্রব বন্ধে ও সাঁপে কাটা রোগীর চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করতে এখন পর্যন্ত কর্তৃপক্ষ কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি বলে জেলাবাসীর অভিযোগ।

আপডেট : ১২:৫৪:২৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ অগাস্ট ২০২০

ঝিনাইদহে সাপের ছোবলে ২০ দিনের ব্যবধানে ৬জনের মৃত্যু

আপডেট : ১২:৫৪:২৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ অগাস্ট ২০২০

ঝিনাইদহ জেলা প্রতিনিধিঃ
ঝিনাইদহবাসী কি হাসপাতালে গেলে সাপে কাটা রোগীর সুচিকিৎসা পাবেনা? এন্টিভেনম নেওয়ার সাথে সাথে মারা যাচ্ছে রোগী। ২০ দিনের ব্যবধানে ৬জনের মৃত্যু। কে করবে এর সমাধান?একই জাতের বিষধর সাপের ছোবলে শৈলকুপায় প্রাণ গেল দুজনের। সব সমস্যার সমাধান হলেও এই সমস্যার সমাধান সরকার দিতে পারছেনা। এন্টিভেনম দেওয়ার সাথে সাথে মারা যাচ্ছে ঝিনাইদহে সাপে কাটা মানুষ গুলো। তেমনই গতকাল রাতে চতুড়া গ্রামের রাব্বি ও নাকোল গ্রামের তাহসিন এর প্রাণ কেড়ে নিয়েছে কালাচ,শাখা কানন,কৃষ্ণকানন,ঘামচাটা নামে পরিচিত একই জাতের সাপ।উল্লেখ্য, শৈলকুপা উপজেলা জুড়ে এক জাতের সাঁপের উপদ্রব বৃদ্ধি পেয়েছে। বেশীরভাগ ক্ষেত্রে রাতে বিছানায় উঠে ঘুমন্ত মানুষকে কামড়ে দ্রুত স্থান ত্যাগ করে এই জাতের সাঁপ। এই সাঁপের দাঁত সরু বিধায় কামড়ানোর সময় যন্ত্রনা কম অনুভব হয়। কামড়ানোর সময় অনেকে সাঁপ না দেখলে নিশ্চিত হতে পারেন না যে সাঁপে কামড়েছে। তবে এই জাতের সাঁপ কামড়ানোর সময় পুরোপুরি বিষ ঢেলে দেয়। কামড়ানোর বেশ কিছুক্ষণ পর আস্তে আস্তে বিষ সর্ব শরিরে ছড়িয়ে পড়ে। যে কারনে হঠাৎ করেই আক্রান্ত ব্যক্তি মৃত্যুর কোলে ঢোলে পড়ে। এই সাঁপে কামড়ানো ব্যক্তিদের বেঁচে যাওয়ার রেকর্ড খুবই কম। তাহলে কেন এর এন্টিভেনম ঝিনাইদহ হাসপাতালে রাখা হচ্ছে না। আজ পযন্ত জানতে পারলাম না হাসপাতালে যেয়ে এন্টিভেনম নিয়ে কেউ একজন বেঁচে ফিরেছে। কি হবে সমাধান।এদিকে সাঁপের উপদ্রব বৃদ্ধি পাওয়ায় এলাকাবাসী আতংকিত হয়ে পড়েছে। ২০ দিনের ব্যবধানে সাঁপের কামড়ে শৈলকুপা উপজেলায় ৪ শিশুসহ ৬জনের মৃত্যু হয়েছে। সাঁপের উপদ্রব বন্ধে ও সাঁপে কাটা রোগীর চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করতে এখন পর্যন্ত কর্তৃপক্ষ কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি বলে জেলাবাসীর অভিযোগ।