April 25, 2024, 8:09 am

চুয়াডাঙ্গার মানবিক এসপি জাহিদুল ইসলামের এক বছর পূর্তিতে জেলাবাসীর পক্ষ থেকে অভিনন্দন

দৈনিক পদ্মা সংবাদ, নিউজ ডেস্ক।
চুয়াডাঙ্গার পুলিশ সুপার (এসপি) মোঃ জাহিদুল ইসলামের এক বছর পূর্তিতে আমার সংবাদ পরিবারের পক্ষ থেকে অভিনন্দন।
মানবিক এসপি জাহিদুল ইসলাম গত বছরের ৯ সেপ্টেম্বর চুয়াডাঙ্গায় পুলিশ সুপার হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। এরপর থেকে ওই জেলার আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার পাশাপাশি অপরাধ নিয়ন্ত্রণে কাজ করে যাচ্ছেন।
তিনি চুয়াডাঙ্গা জেলায় করোনাভাইরাস প্রতিরোধে শতভাগ লকডাউন কার্যকর করেন। এমনকি করোনার প্রার্দুভবের জন্য খেঁটে খাওয়া কর্মজীবি মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়ে; বিষয়টি অনুধাবনের পর নিজ উদ্যোগে লকডাউন বিদ্যমান থাকাকালীন সময়ে ৮২০৫ জন কর্মহীন গরীবদের বাড়ীতে খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দেন।
এক নজরে এসপি মোঃ জাহিদুল ইসলামের বিভিন্ন কার্যক্রম

জনসেবামূলক কার্যক্রম:
চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশ সুপার মোঃ জাহিদুল ইসলাম দায়িত্ব গ্রহণের পর জেলার আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার পাশাপাশি অপরাধ নিয়ন্ত্রনে কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) প্রতিরোধে শতভাগ লকডাউন কার্যকর করেন। এসময় কর্মহীন গরীবদের বাড়ীতে খাদ্য সামগ্রীও পৌঁছে দেন।
এছাড়া জেলায় করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) প্রতিরোধে পুলিশ সুপার জাহিদুল ইসলামের নেতৃত্বে পুলিশ অত্যন্ত পেশাদারীত্বের সাথে শতভাগ আন্তরিকতার সাথে লকডাউন কর্মসূচি পরিচালন, বিদেশ ও অন্যান্য জেলা শহর থেকে আগত ২৮৩৮ জন হোমকোয়ারেন্টাইন নিশ্চিত, জনগণকে সচেতন করতে স্বাস্থ্যবিধি সম্বলিত ১৮ হাজার হ্যান্ড স্যানিটাইজার বিতরণ, ১৩ বার মাইকিং, করোনা সংক্রমণ হওয়ার পদ্ধতি ও প্রতিরোধে বিষয়ে ফেস্টুন, ব্যানার প্রদর্শণ, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ৩১ দফা নির্দেশনা হ্যান্ডবিল আকারে প্রচার, অসচেতন কর্মজীবি জনসাধারণের মধ্যে ফ্রি ৪০ হাজার মাস্ক বিতরণ, পুলিশ সদস্যদের মনোবল বৃদ্ধি ও শরীরে এন্ট্রিবডি তৈরী করতে পুষ্টিকর খাদ্য ও ঔষধ প্রদান, সরকার ঘোষিত রেড জোন এলাকার প্রবেশ ও বাহির পথে লকডাউন এবং উক্ত এলাকার ম্যাপ ও ব্যানার প্রদর্শন, করোনা উপর্সগ নিয়ে মৃত্যুবরণকারী ৩জন দাফনে সরাসরি সহায়তা ও আইন-শৃংঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণসহ পরিস্থিতি বিবেচনায় বহুমুখী কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়। যার প্রেক্ষিতে চুয়াডাঙ্গা জেলায় মহামারী করোনাভাইরাস প্রতিরোধ করা সম্ভব হয়েছে।

পুলিশ সুপার জাহিদুল ইসলাম জনবান্ধব, গণমুখী মানুষের নিকট গ্রহণযোগ্য পুলিশিং ব্যবস্থার প্রচলন করার জন্য চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে জেএসসিতে জিপিএ ৫ প্রাপ্ত প্রায় ৭০০ জন ছাত্র-ছাত্রীদের সম্বর্ধনা, বিভিন্ন সময় গাছের চারা বিতরণ, শিক্ষা সামগ্রী উপহার, ক্রেষ্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান এবং তাদের পুলিশ সম্পর্কে ভ্রান্ত ধারণা ভাঙতে পুলিশিং কাজের বাস্তবতা ও দেশ প্রেমের চেতনায় উদ্ভুদ্ধ করেন।
এছাড়া গ্রহণযোগ্য পুলিশিং ব্যবস্থা কার্যকর করার লক্ষ্যে ৩৮ বিসিএস সুপারিশপ্রাপ্ত ২৮ জন কৃতী শিক্ষার্থীদের বাড়ীতে ‘শুভেচ্ছা উপহার’ হিসেবে মিষ্টি ও ফুল প্রেরণ করেন।
এছাড়াও চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে করোনা ওয়ার্ডে চিকিৎসা গ্রহণরত রোগীদের সুপীয় পানির সংকট থাকায় ৭৪৪ বোতল বিশুদ্ধ পানি প্রদান করেন। পঙ্গুত্ব বরণকারী একজন পুরুষ ও একজন নারীকে হুইল চেয়ার প্রদান করেন।
উদ্ধার সংক্রান্ত কার্যক্রম
প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক ঘোষিত মাদক নির্মূলে চলমান অভিযান পরিচালনায় মাদক উদ্ধার সংক্রান্তে ৭১২ টি মামলা রুজু করাসহ ৯০৪ জন মাদক ব্যবসায়ীদের গ্রেপ্তার করা হয় এসপি জাহিদুল ইসলামের নির্দেশে।
উল্লেখিত মামলার ঘটনায় হোরোইন, পুরিয়া, গাঁজা ও গাঁজার গাছ, প্যাথেডিন, বাংলা মদ, চোরাই মদ, দেশি-বিদেশি মদ, ফেন্সিডিল, ইয়াবা, তাঁড়ি উদ্ধার করা হয়।
এছাড়া চোরাচালানীর মালামাল উদ্ধারের ক্ষেত্রে ২টি মামলায় ভারতীয় ক্যাপসুল, ভারতীয় থ্রিপিচ, শাল, শাড়ী, লেহেঙ্গা, বেডসীট, স্বর্ণ উদ্ধার করা হয়। উল্লেখিত ঘটনায় ১টি মামলা দায়েরসহ ২জন আসামী গ্রেপ্তার করা হয়।
অস্ত্র ও বিস্ফোরকদ্রব্য উদ্ধারের ক্ষেত্রে পিস্তল, ওয়ান শুটারগান, গুলি, ছোড়া, বোমা সদৃশ বস্তু, গান পাউডার, হাসুয়া, রামদা, তলোয়ার, লোহার দা, তারকাটার কাঁচি, ককটেল, স্টিলের চাপাতি, কাঠের হাতলযুক্ত ধারালো ছোড়াসহ দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। উক্ত ঘটনায় ৬টি মামলা দায়েরসহ ৯ জন আসামী গ্রেপ্তার করা হয়।
ওয়ারেন্ট তামিল:
ওয়ারেন্ট তামিলের ক্ষেত্রে জিআর ও সিআর ২৭৪১ টি এবং সাজাপ্রাপ্ত ২১৯টি পরোয়ানা তামিল করা হয়। নিয়মিত মামলায় ১৬৫১ জন আসামীকে গ্রেপ্তার করা হয়। এছাড়াও ১৩৩৪টি মামলা তদন্ত শেষে বিজ্ঞ আদালতে পুলিশ রিপোর্ট দাখিল করা হয়েছে। মোটরযান আইনে মোট ৪১৪১টি মামলা দায়ের করা হয়েছে এবং ১,৪৬২৭৫৫ টাকা জরিমান আদায় করা হয়।
চাঞ্চল্যকর মামলার রহস্য উদঘাটন:
জীবননগর থানার মামলা নং-১৫, তারিখঃ ২৭.০৬.২০২০খ্রিঃ, ধারা-৩৯৫/৩৯৭ পেনাল কোড মামলাটিতে নগদ ১,৫৩,৬০০/-স্বর্ণ ও রৌপ্যের অলংকার ১,০১০০০/- মোবাইল সেট-০৫টি দাম ২৯,২০০/-সহ সর্বমোট ২,৮৩,৮০০/- টাকার মালামাল লুণ্ঠিত হয়।
এসপি জাহিদুল ইসলামের সরাসরি নির্দেশনা ও সুপারভিশনের ফলে ঘটনার সাথে প্রকৃত জড়িত আসামি ১। মোঃ খবির সরদার থানা-কালকিনি, জেলা-মাদারীপুর, ২। মোঃ জনি শেখকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের হেফাজত থেকে ৩,০০০ টাকা উদ্ধার করা হয় এবং তারা দুজনই তাদের দোষ স্বীকার করে বিজ্ঞ আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি প্রদান করেন।
২। আলমডাঙ্গা থানার মামলা নং-১৩, তারিখঃ ২৩.০২.২০২০খ্রিঃ, ধারা-৩৯৫/৩৯৭ পেনাল কোড মামলাটিতে নগদ ৩,০৫৫০০/- টাকা লুণ্ঠিত হয়। তার সরাসরি নির্দেশনা ও সুপারভিশনের ফলে ঘটনার সাথে প্রকৃত জড়িত আসামি রতনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি তার দোষ স্বীকার করে বিজ্ঞ আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি প্রদান করেন।
৩। আলমডাঙ্গা থানার মামলা নং-৪, তারিখঃ ০৩.০৩.২০২০খ্রিঃ, ধারা-৩৯২ পেনাল কোড মামলাটিতে নগদ ২০২,০০০/- টাকা লুণ্ঠিত হয়। এসপি জাহিদুল ইসলামের সরাসরি নির্দেশনা ও সুপারভিশনের ফলে ঘটনার সাথে প্রকৃত জড়িত আসামি রতনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি তার দোষ স্বীকার করে বিজ্ঞ আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি প্রদান করেন।
৪। দামুড়হুদা থানার মামলা নং-০৪, তারিখঃ ০২.০২.২০২০খ্রিঃ, ধারা-নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০ (সংশোধনী/০৩) এর ৯ (২), (ধর্ষণ করে হত্যা)। আমার সরাসরি নির্দেশনা ও সুপারভিশনের ফলে ঘটনার পরপরই ঘটনার সাথে জড়িত প্রকৃত আসামি মোঃ মমিনুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি তার নিজের দোষ স্বীকার করে বিজ্ঞ আদালতে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে ২২ ধারায় জবানবন্দি প্রদান করেন।
বিট পুলিশীং কার্যক্রম:
পুলিশী সেবাকে সহজীকরণ ও জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে আইজিপি ড. বেনজীর আহমেদ বিপিএম (বার) এর নির্দেশ মোতাবেক চুয়াডাঙ্গা জেলাকে ৫৩ বিটে বিভক্ত করে বিট পুলিশিং কার্যক্রম চালু করা হয়েছে এসপি জাহিদুলের উদ্যোগে। ফলে জনগণ খুব সহজেই পুলিশী সেবা পাচ্ছেন।
প্রশাসনিক অবকাঠামো উন্নয়ন:
(১) প্রশাসনিক কাজের সুবিধার্থে ১৫ টি ইউনিয়ন ও ১ টি পৌরসভা নিয়ে গঠিত আলমডাঙ্গা থানা ভেঙ্গে “বড়গাংনী থানা” গঠনের প্রস্তাব প্রেরণ করা হয়েছে।
(২) চুয়াডাঙ্গা থানা থেকে ১২ কিঃ মিঃ দূরে বৃহৎ সরোজগঞ্জ বাজারে অবস্থিত সরোজগঞ্জ পুলিশ ক্যাম্পটি “সরোজগঞ্জ তদন্তকেন্দ্র” হিসেবে গঠনের প্রস্তাব প্রেরণ করা হয়েছে।
(৩) জীবননগর থানা থেকে ২০ কিঃ মিঃ দূরে অপরাধ প্রবণ আন্দুলবাড়ীয়া বাজারে “আন্দুলবাড়ীয়া তদন্তকেন্দ্র” করার প্রস্তাব প্রেরণ করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, তদন্তকেন্দ্রের জন্য স্থানীয় জনগনের নিকট থেকে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে পুলিশ সুপার, চুয়াডাঙ্গার নামে ১ একর জমি রেজিস্ট্রি করে নেওয়া হয়েছে।
(৪) আলমডাঙ্গা থানা থেকে ১৫ কিঃ মিঃ দূরে অপরাধ প্রবণ জামজামি বাজারে স্থাপিত স্থায়ী ক্যাম্পটি “জামজামি তদন্তকেন্দ্র” করার প্রস্তাব প্রেরণ করা হয়েছে।
(৫) আইন-শৃংঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে আলমডাঙ্গা থানাধীন আসমানখালী বাজারে “আসমানখালী তদন্তকেন্দ্র” করার প্রস্তাব প্রেরণ করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, তদন্তকেন্দ্রের জন্য স্থানীয় জনগণের নিকট থেকে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে পুলিশ সুপার, চুয়াডাঙ্গার নামে ১ একর জমি রেজিস্ট্রি করে নেওয়া হয়েছে।
(৬) নবগঠিত দর্শনা থানার জমিতে দর্শনা ফাঁড়ি এবং দর্শনা থানা অন্যত্র স্থাপনের জন্য ভূমি অধিগ্রহনের প্রস্তাব প্রেরণ করা হয়েছে।
(৭) দামুড়হুদা সদর সার্কেল অফিস স্থানান্তরের জন্য ১৬ শতাংশ জমি অধিগ্রহনের প্রস্তাব প্রেরণ করা হয়েছে।
চুয়াডাঙ্গা থানা অভ্যন্তরে অফিসার্স ক্লাব স্থাপিত হওয়ায় জায়গার স্বল্পতার কারণে চুয়াডাঙ্গা থানা স্থানান্তরের জন্য শহরের অভ্যন্তরে জায়গা নির্ধারণ করতে কমিটি গঠন করা হয়েছে।
(৮) দর্শনা পুরাতন থানা সীমানা প্রাচীর নির্মাণ কাজের প্রস্তাব প্রেরণ (কোর্টে মামলা চলছে শেষ পর্যায়ে আছে)। বড় গাংনী তদন্ত কেন্দ্রের সীমানা প্রাচীর নির্মাণ কাজের প্রস্তাব প্রেরণ (কোর্টে মামলা চলছে) শেষ পর্যায়ে আছে।
প্রশাসনিক কাজের সুবিধার্থে চুয়াডাঙ্গা সদর থেকে ১২ কি. মি. দূরে মেহেরপুর টু চুয়াডাঙ্গা সড়কে অবস্থিত ভালাইপুর বাজার, আঞ্চলিক মহাসড়ক ও আশপাশ এলাকার আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার্থে স্থানীয় জনগণের দাবীর প্রেক্ষিতে ভালাইপুর বাজারে পুলিশ ক্যাম্প স্থাপনের জন্য .০৯৬৭ একর জমি স্থানীয় জনগনের নিকট থেকে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে পুলিশ সুপার, চুয়াডাঙ্গার নামে রেজিস্ট্রি করে নেওয়া হয়েছে।
(৯) চুয়াডাঙ্গা জেলার দামুড়হুদা থানাধীন নাটুদহ পুলিশ ক্যাম্পের জায়গা কম থাকায় স্থানীয় জনগনকে ম্যানেজ করে তাদের সহযোগীতায় আরো .৩১৭৫ একর জমি স্থানীয় জনগনের নিকট থেকে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে পুলিশ সুপার, চুয়াডাঙ্গার নামে রেজিস্ট্রি করে নেওয়া হয়েছে।
অবকাঠামোগত উন্নয়ন কাজের প্রস্তাব প্রেরণ:
(১) পুলিশ লাইন্স অভ্যন্তরের ৪টি রাস্তা নির্মাণ কাজের প্রস্তাব প্রেরণ।
(২) হাটবোয়ালিয়া পুলিশ ক্যাম্পের সীমান প্রাচীর নির্মাণ কাজের প্রস্তাব প্রেরণ।
(৩) আসমান খালী পুলিশ ক্যাম্পের সীমান প্রাচীর নির্মাণ কাজের প্রস্তাব প্রেরণ।
(৪) চুয়াডাঙ্গা সদর থানা অভ্যন্তরের টয়লেট, সীমানা প্রাচীর ভিতরের রাস্তা, ড্রেন মেরামত ও নির্মাণ কাজের প্রস্তাব প্রেরণ।
(৫) পুলিশ লাইন্সের সেলুন ও গ্যারেজ নির্মাণ কাজের প্রস্তাব প্রেরণ।
(৬) হিজলগাড়ীর পুলিশ ক্যাম্পের বাকী অংশের সীমান প্রাচীর নির্মাণ কাজের প্রস্তাব প্রেরণ।
(৭) ভগিরতপুর পুলিশ ক্যাম্পের বাকী অংশের সীমান প্রাচীর নির্মাণ ও মাটি ভরাট কাজের প্রস্তাব প্রেরণ।
(৮) হাটবোয়ালিয়া পুলিশ ক্যাম্পের বাকী অংশের সীমান প্রাচীর নির্মাণ ও মাটি ভরাট কাজের প্রস্তাব প্রেরণ।
(৯) পাইকপাড়া পুলিশ ক্যাম্পের সীমান প্রাচীরের নিচের ফাঁকা অংশ নির্মাণ ও মাটি ভরাট কাজের প্রস্তাব প্রেরণ।
(১০) দর্শনা নবগঠিত থানা অভ্যন্তরের রাস্তা ও গ্যারেজ নির্মাণ কাজের প্রস্তাব প্রেরণ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

     আরও সংবাদ :